দীর্ঘদিনের মাথা ব্যথার কারণ ও প্রতিকার

মাথাব্যাথা হ’ল সকল বয়সের ক্ষেত্রে দেখা যায় এমন একটি সাধারণ ব্যাধি যা মহিলাদের মধ্যে অনেক বেশি দেখা যায়। প্রধানত মাথাব্যথা প্রাথমিক এবং মাধ্যমিক মাথা ব্যথার হিসাবে শ্রেণীবদ্ধ করা যেতে পারে। প্রাথমিক মাথাব্যথার ব্যাধিগুলির কোনও আপাত কার্যকারক কারণ নেই এবং এটি জেনেটিক প্রবণতা এবং পরিবেশের উত্তেজক কারণগুলির মধ্যে ইন্টারপ্লে বলে মনে করা হয়। এখন পর্যন্ত সবচেয়ে সাধারণ হ’ল মাইগ্রেন। গৌণ মাথাব্যথা হ’ল কারণগুলির ফলে যেমন উদাঃ মস্তিষ্ক আব.

প্রাথমিক মাথাব্যথা:

মাইগ্রেন
টেনশন ধরণের মাথাব্যথা
ক্লাস্টারের মাথা ব্যাথা এবং অন্যান্য ট্রাইজিমিনাল স্বায়ত্তশাসন সেফালালগিয়াস
অন্যান্য প্রাথমিক মাথাব্যথা।
গৌণ মাথাব্যথা:

মাথাব্যথা মাথা এবং / অথবা ঘাড়ের আঘাতের জন্য দায়ী
মাথাব্যথা ক্রেনিয়াল বা জরায়ুর ভাস্কুলার ব্যাধি দ্বারা দায়ী
মাথা ব্যথা নন ভাস্কুলার ইন্ট্রাক্রানিয়াল ডিসঅর্ডারের জন্য দায়ী
মাথাব্যথা কোনও পদার্থ বা এর প্রত্যাহারের জন্য দায়ী
মাথা ব্যথা সংক্রমণের জন্য দায়ী
হোমোয়েস্টেসিসের ব্যাধি হিসাবে মাথাব্যথা দায়ী
মাথাব্যথা বা মুখের ব্যথা ক্রেণিয়াম, ঘাড়, চোখ, কান, নাক, সাইনাস, দাঁত, মুখ বা অন্যান্য মুখের কাঠামোর ব্যাধি দ্বারা দায়ী।
মাথাব্যথা মানসিক ব্যাধি দ্বারা দায়ী
ক্রেনিয়াল নিউরালগিয়াস, কেন্দ্রীয় এবং প্রাথমিক মুখের ব্যথা এবং অন্যান্য মাথা ব্যথা

ক্রেনিয়াল নিউরালজি এবং মুখের ব্যথার কেন্দ্রীয় কারণগুলি
অন্যান্য মাথাব্যথা, ক্রেনিয়াল নিউরালজিয়া, কেন্দ্রীয় বা প্রাথমিক মুখের ব্যথা
সমস্ত ব্যবহারিক উদ্দেশ্যে, মাথাব্যথায় আক্রান্ত বেশিরভাগ মানুষের প্রাথমিক মাথাব্যথার ব্যাধি বিশেষত মাইগ্রেন হয়। যদিও বেশিরভাগ লোকেরা উদ্বিগ্ন যে তাদের “ব্রেন টিউমার” বা মারাত্মক ব্যাধি হতে পারে যা মাথা ব্যথা করে যা বিরল এবং অস্বাভাবিক পরিস্থিতি। কিছু নির্দিষ্ট লাল পতাকা সাহায্য করতে পারে এবং সিদ্ধান্ত নিতে পারে যে মাথা ব্যথার কারণটি কোনও বিপজ্জনক উত্স হতে পারে কিনা।

কার্যক্ষম মাথাব্যথা লাল পতাকা “স্নুপ”

পদ্ধতিগত লক্ষণগুলি (জ্বর, ওজন হ্রাস) বা গৌণ ঝুঁকির কারণগুলি (এইচআইভি, সিস্টেমেটিক ক্যান্সার)
নিউরোলজিক লক্ষণ বা অস্বাভাবিক লক্ষণ (বিভ্রান্তি, প্রতিবন্ধী সতর্কতা বা চেতনা)
সূচনা: হঠাৎ, আকস্মিক বা দ্বিতীয় দিকে ছড়িয়ে পড়ে
: হঠাৎ, আকস্মিক বা দ্বিতীয় সময় ছাপ দেওয়া>
পূর্ববর্তী মাথাব্যথার ইতিহাস: প্রথম মাথাব্যথা বা পৃথক (আক্রমণের ফ্রিকোয়েন্সি, তীব্রতা বা ক্লিনিকাল বৈশিষ্ট্যগুলির পরিবর্তন)
একটি ভুল বিশ্বাসও রয়েছে যে মাইগ্রেন শব্দটি সর্বদা খুব তীব্র মাথাব্যথাকে বোঝায়। এটি ভুল এবং বিশ্বের মানুষের সবচেয়ে বেশি মাথাব্যথা হ’ল মাইগ্রেন। মাইগ্রেন হ’ল মাথা ব্যথার একটি বর্ণালী যা হালকা এবং বিরল বা গুরুতর, ঘন ঘন এবং প্রতিদিন হতে পারে। অরার সাথে মাইগ্রেনকে (সাধারণত ভিজ্যুয়াল লক্ষণগুলি) ক্লাসিক মাইগ্রেনও বলা হয় এবং এটি 15% রোগীদের মধ্যে ঘটে। আওরা ছাড়া মাইগ্রেন (সাধারণ মাইগ্রেনও বলা হয়) 85% রোগীদের মধ্যে দেখা যায়।

মাইগ্রেনের সাধারণ লক্ষণ

মাথার ব্যথা (চূর্ণবিচূর্ণ, ধড়ফড় করা, ধড়ফড় করা)
বমি বমি ভাব বমি
ক্ষুধামান্দ্য
হালকা বা শব্দ সংবেদনশীলতা (সোনোফোটোফোবিয়া)
মাথার ত্বক কোমলতা
মাথা ঘোরা এবং হালকা মাথা
খিটখিটেভাব
মাইগ্রেনের সাধারণ ক্রমবর্ধমান কারণগুলি হ’ল:

ঘুম বঞ্চনা – অতিরিক্ত বা অভাব
খাবার সময় অনিয়ম
জোর
হরমোন পরিবর্তন
খাদ্য ট্রিগার
মাথাব্যথার পরিচালনা শুরু হয় চিকিত্সাগতভাবে সঠিক নির্ণয়ের প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে বা বিরল তবে বিপজ্জনক মাধ্যমিক ব্যথার অসুবিধাগুলি দূর করার জন্য পরীক্ষার সহায়তায়।

একবার এটি প্রতিষ্ঠিত হয়ে যায় যে চিকিত্সা নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলির চেয়ে অন্তর্নিহিত অবস্থা মাইগ্রেন হয়:

লাইফস্টাইল ম্যানেজমেন্ট – ক্রমবর্ধমান কারণগুলি সনাক্ত এবং নির্মূল করতে।
প্রতিরোধমূলক থেরাপি: বিভিন্ন ধরণের দৈনিক ওষুধ যা মাথাব্যথার “আক্রমণ” রোধ / হ্রাস করতে ব্যবহৃত হয়। এগুলি রেসকিউ (তাত্ক্ষণিক / এসওএস) ব্যথা উপশমকারী ওষুধ নয় এবং অবশ্যই 3- 6 মাস বা তার বেশি সময় নিয়মিত গ্রহণ করা উচিত।
রেসকিউ থেরাপি: গুরুতর মাথাব্যথার “আক্রমণ” বাতিল করতে।
মেডিসিন ওভারেজ মাথাব্যাথা (এমওএইচ) প্রতিরোধের জন্য এই অক্ষম হওয়া মাথাব্যথাগুলি সনাক্ত করা এবং যথাযথভাবে মোকাবেলা করা জরুরী যা কেবলমাত্র “তীব্র / গর্ভপাত / রেসকিউ” takeষধ গ্রহণের জন্য বেছে নেওয়া এমন অনেক লোকের মধ্যে ঘটে। বেশি পরিমাণে ব্যথানাশক ব্যবহারের ফলেও আলসার রোগ এবং কিডনির কর্মহীনতা দেখা দিতে পারে। রোগীদের ক্ষেত্রে যাদের মাথাব্যথা এমন এক পর্যায়ে খারাপ হয়ে যায় যেখানে তাদের প্রতিদিনের মাথা ব্যথার কাছে অক্ষম থাকে। বোটক্সের মতো থেরাপির আরও নতুন পদ্ধতি উপলব্ধ।

গুরুত্বপূর্ণ দিক:

সনাক্ত করুন যে বেশিরভাগ মাথাব্যথা মাইগ্রেন এবং “গ্যাস”, “দুর্বল চোখ” বা “সিনাস” নয়।
মাইগ্রেন কেবল গুরুতর দুর্বল মাথাব্যথা বোঝায় না। কার্যত বেশিরভাগ মাথাব্যথা হ’ল বিশ্ব মাইগ্রেন।
এমওএইচ এবং উদ্ধার ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া প্রতিরোধ করুন।
সিডিএইচ (দীর্ঘস্থায়ী দৈনিক মাথাব্যথা) চিনুন এবং বোটক্সের মতো চিকিত্সার নতুন পদ্ধতিগুলি বিবেচনা করুন।

শারীরিক অক্ষমতার কারণ ও প্রতিকার

পুরুষের শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতা অথবা পুরু/ষত্ব হীনতা আজকাল প্রকট আকার ধারণ করছে। একদম তরুণ থেকে শুরু করে যে কোন বয়সী পুরুষের মাঝে দেখা যাচ্ছে এমন যৌ/ন সমস্যা।

অনেক পুরুষ অকালেই হারিয়ে ফেলছেন নিজের সক্ষমতা, উঠতি বয়সের যুবকরা রীতিমতো হতাশ হয়ে পড়ছেন। বাড়ছে দাম্পত্যে অশান্তি, সন্তানহীনতার হার এবং সত্যি বলতে কি বাড়ছে ডিভোর্সও।

কিন্তু কারণ কি পুরুষদের এই ক্রমশ শারীরিকভাবে অক্ষম বা দুর্বল হয়ে যাওয়ার পেছনে? কারণ লুকিয়ে আছে আমাদের বর্তমানের আধুনিক জীবনযাত্রার মাঝেই।

হ্যাঁ, আপনার প্রতিদিনের স্ট্রেসভরা অস্বাস্থ্যকর জীবন, আপনার নিজের কোনও একটা ভুলই হয়তো আপনাকে ক্রমশ ঠেলে দিচ্ছে পুরুষত্বহীনতার দিকে। অথবা হতে পারে আপনার শরীরে ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে যৌ/ন হরমোনের পরিমাণ, যা আপনার সংসারকে করছে অশান্তিময়।

কেন এমন হচ্ছে সেটা জানার আগে জানতে হবে পুরুষের একান্ত দুর্বলতাগুলো কী কী বা কেমন হতে পারে। তা জেনে নিলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন, আপনার সমস্যাটা কোথায়।

শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতার বিষয়টিকে মোটামুটি ৩ ভাগে ভাগ করা যেতে পারে-

১. ইরেকশন ফেইলিউর : পুরুষ লি/ঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা। এতে করে লিং/গের উত্থানে সমস্যা তৈরি, যাতে করে দীর্ঘদিন যাবত লিং/গ গরম হয় না এবং সহ/বাসের উপযোগী হয় না।

২. পেনিট্রেশন ফেইলিউর : লি/ঙ্গের যো/নিদ্বার ছেদনে ব্যর্থতা, বা যো/নিতে প্রবেশের মত পর্যাপ্ত উথিত না হওয়া। এতে করে মাঝে মাঝে লিং/গ উত্থিত বা গরম হয় আবার গরম হয়েও শীতল হয়ে যায়। আবার গরম হলেও স্ত্রী যো/নীতে প্রবেশ করা মাত্রই তা নরম হয় যায়, ফলে সংসারে বাড়ে অশান্তি। বিবাহ বিচ্ছেদ বাড়তে থাকে।

৩. প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশন : সহ/বাসে দ্রুত বী/র্য-স্খলন, তথা স্থায়িত্বের অভাব। এতে করে পুরুষের লিং/গ গরম হলেও তা খুব দ্রুতই পতন হয় বা বী/র্য আউট হয়ে যায়। তাতে নারী এবং কেউ পরম সুখলাভ করতে পারে না।

এ সমস্যার জন্য নাইট কিং পাউডার ও সিরাপ বেশ কার্যকরী ঔষধ। এই ঔষধ সেবনে উপরোক্ত সমস্যার সমাধান হবে, ইনশাল্লাহ।

কারণগুলি কি কি হতে পারে ?

প্রাকৃতিক বা শারীরিক কারণগুলোর মাঝে মুখ্য হলো-

১. ডায়াবেটিস,

২. লি/ঙ্গে জন্মগত কোনওপ্রকার ত্রুটি,

৩. সে/ক্স হরমোনের ভারসাম্যহীনতা,

৪. গনোরিয়া বা সিফিলিসের মত যৌ/নরোগ ইত্যাদি।

তাছাড়াও প্রাকৃতিক শারীরিক সমস্যা ছাড়াও প্রচণ্ড কাজের চাপ, মানসিক অশান্তি, দূষিত পরিবেশ, ভেজাল খাওয়া দাওয়া, কম বিশ্রাম ও ব্যায়াম ছাড়া অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ইত্যাদি অনেক কারণই আছে ক্রমশ যৌ/ন সক্ষমতা হারিয়ে ফেলার পেছনে।

আবার অতিরিক্ত যৌ/ন সম্পর্কে যাওয়া, অতিরিক্ত মা/স্টার/বেট বা হ/স্তমৈ/থুন করা, যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য হাবিজাবি ওষুধ সেবন ইত্যাদি কারণকে অবহেলা করলেও চলবে না।

এছাড়া বয়স জনিত অসুস্থতা, সঙ্গিনীর সাথে বয়সের পার্থক্য বা সঙ্গিনীকে পছন্দ না করা, এইডসভীতি, পর্যাপ্ত যৌ/ন জ্ঞানের অভাব, ত্রুটিপূর্ণ যৌ/নাসনও অক্ষমতা বা দুর্বলতার জন্য দায়ী হতে পারে।

কী কি করবেন ?
প্রথমেই যা করবেন, সেটা হলো নিম্নোক্ত ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন। লজ্জা না করে নিজের সমস্ত সমস্যা খুলে বলুন ও ডাক্তারের পরামর্শ মত প্রয়োজনীয় সকল চিকিৎসা নিন।

এতে লজ্জার কিছুই নেই। একটাই জীবন। লজ্জার চাইতে নিজেকে সুস্থ ও সক্ষম রাখা জরুরী। তাই দ্বিধাহীন চিত্তে যোগাযোগ করুন। আপনার সমস্যা অনুসারে আপনাকে ট্রিটমেন্ট দেওয়া হবে।

আপনার ডায়াবেটিস থাকলে প্রয়োজনীয় সকল নিয়ম কানুন মেনে চলুন।
নিজের জীবনধারাকে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনে বদলে ফেলুন। নিয়মিত স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খান, ব্যায়াম করুন, রাতে পর্যাপ্ত ঘুমান, চেষ্টা করে কাজের চাপের মাঝেও বিশ্রাম নিতে। আপনার শরীর যখন সুস্থ ও সক্ষম থাকবে, যৌনজীবনও থাকবে সুন্দর।

সঙ্গীর সাথে রোমান্টিক জীবনের উন্নতি করুন। এক ঘেয়ে যৌ/ন জীবনে নানান রকমের চমক ও আনন্দ নিয়ে আসুন। তাঁকেও বিষয়টি বুঝিয়ে বলুন যে নতুন চমক এলে আপনার মানসিকভাবে সাহায্য হবে। রোমান্টিক বেডরুম, আকর্ষণীয় অন্তর্বাস, সে/ক্স টয় ইত্যাদি এসব ক্ষেত্রে কাজে আসতে পারে।

যদি সঙ্গীকে অপছন্দ করার কারণে সমস্যা হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে চেষ্টা করুন সঙ্গীকে ভালবাসতে। তার সাথে দূরে কোথাও নিরিবিলি বেড়াতে যান, তাঁকে গভীর ভাবে জানার চেষ্টা করুন। আস্তে আস্তে তার প্রেমে পড়ার চেষ্টা করুন।

মানসিকভাবে প্রেমে পরলে শরীরটাও সাড়া দেবে। একটা জিনিষ মনে রাখবেন, বাস্তবের নারীর সাথে সিনেমার নায়িকা বা প/র্ণ স্টারদের মিল খুঁজতে যাবেন না। নিজের দিকে তাকান, নিজের সাধারণত্ব দেখুন। দেখবেন, সঙ্গীকেও আর খারাপ লাগছে না।

কী করা উচিত নয় ?
অতিরিক্ত মাস্টারবেট করার অভ্যাস অবিলম্বে ত্যাগ করুন। আর যাদের স্ত্রী আছে তাঁরা স্ত্রীর সাথেই যৌ/নজীবনে অভ্যস্ত হয়ে উঠুন।

বাজারে সাময়িকভাবে যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর কিছু ওষুধ পাওয়া যায়, যেগুলো সেবনে ২৪ ঘণ্টার জন্য যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ে। এইধরনের ওষুধ মোটেও ব্যবহার করবেন না। এতে সাময়িক ক্ষমতা বাড়লেও, ক্রমশ আসলে ক্ষমতা কমতেই থাকবে।

যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। তাই প্রথমেই আমাদেরকে বুঝতে হবে যৌ/ন রোগ কী?

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। যেমন :

১. সহ/বাসে অসমার্থতা।

২. দ্রু/ত বী/র্যপাত।

৩. অসময়ে বী/র্যপাত।

৪. সহ/বাসের আগেই বী/র্যপাত। অর্থাৎ নারীদেহ কল্পনা করলেই বী/র্যপাত হয়ে যাওয়া।

৫. প্রস্রাবের সাথে বী/র্যপাত।

৬. প্রস্রাবের বেগ হলেই বী/র্যপাত। স্বপ্নদোষ। মেহ রোগ।

৭. যৌ/নবাহিত রোগ। যেমন. গনোরিয়া, ক্লামিডিয়া, হার্পিস ইত্যাদি।

ওপরের ছয় নম্বর পর্যন্ত রোগের চিকিৎসা এক প্রকারের। আর তা হচ্ছে : নাইট কিং নিয়মিত সেবন করা। কয়েক মাস সেবন করলেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।

নাইট কিং খুব ভালো মানের ঔষধ। যা সেবন আপনি দ্রুত বী/র্যপাত থেকে মুক্তি পাবেন। আর সাত নম্বর রোগগুলো থেকে মুক্তি পেতে হলে দীর্ঘদিন যাবত ঔষধ সেবন করতে হবে।

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

হাকীম মিজানুর রহমান (ডিইউএমএস)

হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।

ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার

একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।

মুঠোফোন : (চিকিৎসক) 01762-240650

(সকাল দশটা থেকে রাত্র দশটা। নামাজের সময় কল দিবেন না।)

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা

আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা

আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা

আরো পড়ুন :  নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা

আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ

আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়

Loading

শেয়ার করুন