হার্টের সমস্যায় কি করবেন জেনে নিন
হৃদযন্ত্রে ধ্বংস আনার উপায় রয়েছে। এই অতি প্রয়োজনীয় যন্ত্রের উপর অন্তর্ঘাতের শেষ তো নেই। হূদস্বাস্থ্যের কথা যখন আসে,তখন বলতে হয় এমন কিছু জিনিষ আছে যার উপর নিয়ন্ত্রণ নাই যেমন বুড়ো হয়ে যাওয়া, মা-বাবার হৃদরোগের ইতিহাস, বেশ নিয়ন্ত্রণে রাখা , আর তাই হূদরোগের ঝুঁকিও অনেক কমানো যায়।
আমেরিকান হার্ট এসোসিয়েশনের মুখপাত্র এবং ইউসিএলএ’র কার্ডিওলজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা: গ্রেগ ফনারা বলেন, এক্ষেত্রে এক আউন্স পরিমাণ প্রতিরোধ হলো এক পাউন্ড সমান নিরাময়ের সমতুল্য। হূদযন্ত্রকে সজীব চলতে দিতে হলে কয়েকটি বিধিনিষেধ আছে। এগুলো মেনে চলতে হবে। যেমন-
ধূমপান না করা:
হৃদরোগের প্রধান কারণ হলো ধূমপান, ধূমপানে বাড়ে রক্তচাপ, রক্তে জমাটবাধা বাড়ে, ব্যায়াম করা হয়ে পড়ে শ্রমসাধ্য। আমেরিকান হার্ট এসোসিয়েশনের মতে ধূমপান হলো অকাল মৃত্যুর পহেলা নম্বর প্রতিরোধযোগ্য কারণ, আমেরিকাসহ অনেক দেশেও তাই। যদিও ধূমপানের বদভ্যাস ছাড়া বেশ কঠিন, তবে একে ছাড়তে পারলে এর পুরষ্কার ও ফলাফল সর্বশ্রেষ্ঠ ও তাত্ক্ষনিক। ধূমপান ছাড়ার কয়েক দিনের মধ্যে হৃদরোগের ঝুঁকি নেমে আসে।
বুকব্যথা অবহেলা:
যদি বুক ব্যথা হয় ,কেন তা জানেন না। তাহলে অবশ্য নিতে হবে ডাক্তারের পরামর্শ। ব্যায়াম করার সময় যদি বুক ব্যথা হয় তাহলে বিপদ সংকেত।একটি হাতি বসে আছে বুকের উপর, শরীর সজোরে ঘেমে নেয়ে উঠছে কেউ তাহলে জরুরী সংকেত, ডাকতে হবে কার্ডিয়াক ইমার্জেন্সি।
যেমনই হোক ব্যথা বুকে, ডাক্তার দেখানো জরুরি।মা-বাবার কারো যদি হৃদরোগ হয়ে থাকে তাহলে পুরুষের ঝুঁকি হয় দ্বিগুণ আর নারীর ঝুঁকি উঠে যায় ৭০%, ২০১০ সালে আমেরিকান হার্ট এসোসিয়েশনের প্রতিবেদন তাই বলে। গোল্ডবার্গ বলেন, যেমন হূদক্ষতির এলডিএল ৫০ শতাংশ কমালে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে অর্ধেকে।
জার্নাল অব আমেরিকান মেডিকেল এসোসিয়েশনে প্রকাশিত ১৯৯৮ সালের একটি গবেষণায় দেখা যায় কোলেস্টেরল কমাবার ওষুধ স্ট্যাটিন গ্রহণ করে পারিবারিক ইতিহাস আছে এমন লোকের ঝুঁকিও কমানো যায়। কখনও এসব ব্যবস্থা গ্রহণ করে ঝুঁকি নিশ্চিহ্ন করাও সম্ভব।
কখনও চেকআপ করা বাদ দেওয়া যাবে না:
ডাক্তারকে দিয়ে নিয়মিত চেকআপ করালে বোঝাই যাবেনা যে এমন নীরব কিছু হৃদরোগের ঝুঁকি রয়েছে যা সাধারণ ভাবে চিহ্নিত করা বেশ কঠিনই, আনমানসন-ইউসিএল এ কার্ডিওমায়োপ্যাথি সেন্টারের পরিচালক ফনারোর বক্তব্য। সবচেয়ে সচরাচর অথচ উপসর্গহীন হূদরোগ ইস্যু সবচেয়ে সহজে চিকিৎসাযোগ্য, যেমন- উচু রক্তচাপ ও উচুমান কোলেস্টেরল।
গোলআলুর মত শরীর:
শুয়ে বসে জীবন কাটালে হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ে।শরীরর্চ্চায় বাড়ে আয়ু ও সজীব হয় দীর্ঘ জীবন।ব্যায়ামে কমে রক্তচাপ, কোলেস্টেরলও কমাতে সাহায্য করে, ওজন হ্রাসে সহায়তা হয়, কাজকর্মে চলে আসে সচলতা, কমে মানসিক চাপ।গত ২০ বছর ব্যায়াম না করলেও চিন্তা নাই।হার্ট এ্যাটাক ও স্ট্রোক হলেই কেবল এর প্রয়োজনীয়তা বোঝা যায়। কোলেস্টেরল কমাবার স্ট্যাটিন খাওয়া বন্ধ করলাম কেন?
হূদরোগের সমস্যায় ওষুধ পত্রকে দেখা উচিত হূদরোগ ও স্ট্রোকের বিরুদ্ধে ইনসুরেন্সের মত, বলেন ফোনারো।মেটাবলিক সিনড্রোম হলো হৃদরোগের ঝুঁকি সমষ্টি, স্ট্রোক ও ডায়াবেটিসেরও ঝুঁকি। ধমনী হয়ে উঠে কঠিন, ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স ও প্রদাহ সব মিলে বিশাল ঝুঁকি। বিশাল কোমর রেখা হলে হূদরোগের ঝুঁকি হয় দ্বিগুণ। তাই স্বাস্থ্যকর জীবন যাপনে ফিরিয়ে আনতে হবে চিকন কোমর।
হৃদযন্ত্রে অনিয়ম:
হৃদযন্ত্রে স্পন্দনে অনিয়ম, সঙ্গে বুকে অস্বস্থি, শ্বাসকষ্ট,মুর্ছার উপক্রম হতে পারে হূদছন্দে চ্যুতির লক্ষণ। এহলো হূদযন্ত্রে তড়িত্ পরিবহনে অনিয়ম, তাই স্পন্দন হয় খুব দ্রুত, নয়ত খুব ধীর, নয়ত অনিয়মিত। তবে হঠাৎ তেমন অনিয়ম, মুহুর্তের জন্য চলেও গেলো, এতে ভাবনা নেই; চকলেট খেলে, কফি খেলে, কোনও কোনও ওষুধ খেলে, ঠাণ্ডা লাগলে এমন তাত্ক্ষনিক সমস্যাও হতে পারে। তবে বারবার এমন হলে সমস্যা অন্যান্য থাকলে ডাক্তারের পরামর্শ অবশ্য।
হার্ট অ্যাটাকের যে ৬টি লক্ষণ আপনার এখনই জানা দরকার!
যখন অক্সিজেনযুক্ত রক্ত সরবরাহের অভাবে হৃৎপিণ্ডের মাংসপেশির একটা অংশ মরে যায় তখনই হার্ট অ্যাটাকের মতো ঘটনা ঘটে। আর রক্তের শিরা-উপশিরায় রক্ত জমাট বাঁধার ফলে বা কোলেস্টেরল প্লাক জমার ফলে হৃৎপিণ্ডে অক্সিজেনযুক্ত রক্ত সরবরাহের অভাব দেখা দেয়।
প্রথমবার হার্ট অ্যাটাকে আক্রান্তদের ৯০ শতাংশই মৃত্যুর হাত থেকে বেঁচে যান। কিন্তু বাকি ১০ শতাংশ বাঁচতে পারেন না হাসপাতালে যেতে দেরি হয়ে যাওয়ার কারণে।
সুতরাং হার্ট অ্যাটাকের এই সাধারণ ৬টি লক্ষণ জেনে রাখুন। আর সেগুলো দেখা দেওয়া মাত্রই হাসপাতালে দৌড়ে যান এবং অকাল মৃত্যুর হাত থেকে জীবন রক্ষা করুন।
১. বুকে তীব্র ব্যথা
হার্ট অ্যাটাকের আগে বুকের মাঝখানে হঠাৎ করেই তীব্র ব্যথা দেখা দেয়। আর এই ব্যথা খুবই তীব্র এবং মোচড়ানোধর্মী ব্যথা। মনে হবে যেন কেউ আপনার বুকে নিষ্পেষণ করে হৃৎপিণ্ড থেকে প্রাণটি বের করে নিয়ে আসছে। অনেক সময় এই ব্যথা কিছুক্ষণ থাকার পর পুনরায় রক্ত চলাচল স্বাভাবিক হয়ে আসলে চলে যায়। কিন্তু যদি রক্ত চলাচল স্বাভাবিক না হয় তাহলে সেই ব্যথা বাহু, পিঠ, ঘাড় এবং মাথায়ও ছড়িয়ে পড়ে।
২. চোয়ালে বা দাঁতে ব্যথা
হার্ট অ্যাটাকের আগে আগে এই লক্ষণটি নারীদের মধ্যেই বেশি দেখা যায়। এর সঙ্গে বুকে ব্যথা থাকতেও পারে নাও থাকতে পারে।
৩. তীব্র শ্বাসকষ্ট
এটি হার্ট অ্যাটাকের আরেকটি সাধারণ লক্ষণ। পানিতে ডুবে গেলে যেমন শ্বাসকষ্ট হয় তেমনই তীব্র শ্বাসকষ্ট হয় হার্ট অ্যাটাকের আগে। বুকে ব্যথা শুরু হওয়ার আগে বা বুকের ব্যথার পাশাপাশি এই লক্ষণটি দেখা দিতে পারে।
৪. অতিরিক্ত ঘাম ঝরা
অজ্ঞান হয়ে যাওয়ার আগে সাধারণত লোকের শরীর থেকে অঝোরে হিম ঘাম ঝরতে থাকে। কিন্তু এর সঙ্গে অন্যান্য লক্ষণগুলোও থাকবে তখন বুঝতে হবে আপনার হার্ট অ্যাটাক হতে যাচ্ছে।
৫. বমিভাব এবং বমি
বুকের ব্যথা অনেক সময় পাকস্থলির ওপরের অংশেও ছড়িয়ে পড়ে এবং গ্যাস্ট্রিক ব্যথার সৃষ্টি হয়। যা থেকে হৃৎপিণ্ডে তীব্র প্রদাহ তৈরি হয়। ফলে বদহজম এবং বমির অনুভূতি হয় এবং হার্ট অ্যাটাকের সময় বমিও হয়।
৬. বাহুতে ব্যথা
হার্ট অ্যাটাকের আগে অনেক সময় বাম বাহু, কাঁধ, পিঠ এবং কখনো কখনো দেহের পুরো বাম পাশে তীব্র ব্যথা অনুভূত হতে পারে। তবে সব সময় বাম পাশেই এমন ব্যথা হবে এমন কোনো কথা নেই। দেহের অন্যদিকেও ছড়িয়ে পড়তে পারে এই ব্যথা।
এই লক্ষণগুলো দেখা দিলেই দেরি না করেই হাসপাতালে বা ডাক্তারের কাছে চলে যাবেন। কারণ যত দেরি করবেন তত আপনার অকাল মৃত্যুর ঝুঁকি বাড়বে।
শারীরিক অক্ষমতার কারণ ও প্রতিকার
পুরুষের শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতা অথবা পুরু/ষত্ব হীনতা আজকাল প্রকট আকার ধারণ করছে। একদম তরুণ থেকে শুরু করে যে কোন বয়সী পুরুষের মাঝে দেখা যাচ্ছে এমন যৌ/ন সমস্যা।
অনেক পুরুষ অকালেই হারিয়ে ফেলছেন নিজের সক্ষমতা, উঠতি বয়সের যুবকরা রীতিমতো হতাশ হয়ে পড়ছেন। বাড়ছে দাম্পত্যে অশান্তি, সন্তানহীনতার হার এবং সত্যি বলতে কি বাড়ছে ডিভোর্সও।
কিন্তু কারণ কি পুরুষদের এই ক্রমশ শারীরিকভাবে অক্ষম বা দুর্বল হয়ে যাওয়ার পেছনে? কারণ লুকিয়ে আছে আমাদের বর্তমানের আধুনিক জীবনযাত্রার মাঝেই।
হ্যাঁ, আপনার প্রতিদিনের স্ট্রেসভরা অস্বাস্থ্যকর জীবন, আপনার নিজের কোনও একটা ভুলই হয়তো আপনাকে ক্রমশ ঠেলে দিচ্ছে পুরুষত্বহীনতার দিকে। অথবা হতে পারে আপনার শরীরে ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে যৌ/ন হরমোনের পরিমাণ, যা আপনার সংসারকে করছে অশান্তিময়।
কেন এমন হচ্ছে সেটা জানার আগে জানতে হবে পুরুষের একান্ত দুর্বলতাগুলো কী কী বা কেমন হতে পারে। তা জেনে নিলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন, আপনার সমস্যাটা কোথায়।
শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতার বিষয়টিকে মোটামুটি ৩ ভাগে ভাগ করা যেতে পারে-
১. ইরেকশন ফেইলিউর : পুরুষ লি/ঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা। এতে করে লিং/গের উত্থানে সমস্যা তৈরি, যাতে করে দীর্ঘদিন যাবত লিং/গ গরম হয় না এবং সহ/বাসের উপযোগী হয় না।
২. পেনিট্রেশন ফেইলিউর : লি/ঙ্গের যো/নিদ্বার ছেদনে ব্যর্থতা, বা যো/নিতে প্রবেশের মত পর্যাপ্ত উথিত না হওয়া। এতে করে মাঝে মাঝে লিং/গ উত্থিত বা গরম হয় আবার গরম হয়েও শীতল হয়ে যায়। আবার গরম হলেও স্ত্রী যো/নীতে প্রবেশ করা মাত্রই তা নরম হয় যায়, ফলে সংসারে বাড়ে অশান্তি। বিবাহ বিচ্ছেদ বাড়তে থাকে।
৩. প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশন : সহ/বাসে দ্রুত বী/র্য-স্খলন, তথা স্থায়িত্বের অভাব। এতে করে পুরুষের লিং/গ গরম হলেও তা খুব দ্রুতই পতন হয় বা বী/র্য আউট হয়ে যায়। তাতে নারী এবং কেউ পরম সুখলাভ করতে পারে না।
এ সমস্যার জন্য নাইট কিং পাউডার ও সিরাপ বেশ কার্যকরী ঔষধ। এই ঔষধ সেবনে উপরোক্ত সমস্যার সমাধান হবে, ইনশাল্লাহ।
কারণগুলি কি কি হতে পারে ?
প্রাকৃতিক বা শারীরিক কারণগুলোর মাঝে মুখ্য হলো-
১. ডায়াবেটিস,
২. লি/ঙ্গে জন্মগত কোনওপ্রকার ত্রুটি,
৩. সে/ক্স হরমোনের ভারসাম্যহীনতা,
৪. গনোরিয়া বা সিফিলিসের মত যৌ/নরোগ ইত্যাদি।
তাছাড়াও প্রাকৃতিক শারীরিক সমস্যা ছাড়াও প্রচণ্ড কাজের চাপ, মানসিক অশান্তি, দূষিত পরিবেশ, ভেজাল খাওয়া দাওয়া, কম বিশ্রাম ও ব্যায়াম ছাড়া অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ইত্যাদি অনেক কারণই আছে ক্রমশ যৌ/ন সক্ষমতা হারিয়ে ফেলার পেছনে।
আবার অতিরিক্ত যৌ/ন সম্পর্কে যাওয়া, অতিরিক্ত মা/স্টার/বেট বা হ/স্তমৈ/থুন করা, যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য হাবিজাবি ওষুধ সেবন ইত্যাদি কারণকে অবহেলা করলেও চলবে না।
এছাড়া বয়স জনিত অসুস্থতা, সঙ্গিনীর সাথে বয়সের পার্থক্য বা সঙ্গিনীকে পছন্দ না করা, এইডসভীতি, পর্যাপ্ত যৌ/ন জ্ঞানের অভাব, ত্রুটিপূর্ণ যৌ/নাসনও অক্ষমতা বা দুর্বলতার জন্য দায়ী হতে পারে।
কী কি করবেন ?
প্রথমেই যা করবেন, সেটা হলো নিম্নোক্ত ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন। লজ্জা না করে নিজের সমস্ত সমস্যা খুলে বলুন ও ডাক্তারের পরামর্শ মত প্রয়োজনীয় সকল চিকিৎসা নিন।
এতে লজ্জার কিছুই নেই। একটাই জীবন। লজ্জার চাইতে নিজেকে সুস্থ ও সক্ষম রাখা জরুরী। তাই দ্বিধাহীন চিত্তে যোগাযোগ করুন। আপনার সমস্যা অনুসারে আপনাকে ট্রিটমেন্ট দেওয়া হবে।
আপনার ডায়াবেটিস থাকলে প্রয়োজনীয় সকল নিয়ম কানুন মেনে চলুন।
নিজের জীবনধারাকে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনে বদলে ফেলুন। নিয়মিত স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খান, ব্যায়াম করুন, রাতে পর্যাপ্ত ঘুমান, চেষ্টা করে কাজের চাপের মাঝেও বিশ্রাম নিতে। আপনার শরীর যখন সুস্থ ও সক্ষম থাকবে, যৌনজীবনও থাকবে সুন্দর।
সঙ্গীর সাথে রোমান্টিক জীবনের উন্নতি করুন। এক ঘেয়ে যৌ/ন জীবনে নানান রকমের চমক ও আনন্দ নিয়ে আসুন। তাঁকেও বিষয়টি বুঝিয়ে বলুন যে নতুন চমক এলে আপনার মানসিকভাবে সাহায্য হবে। রোমান্টিক বেডরুম, আকর্ষণীয় অন্তর্বাস, সে/ক্স টয় ইত্যাদি এসব ক্ষেত্রে কাজে আসতে পারে।
যদি সঙ্গীকে অপছন্দ করার কারণে সমস্যা হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে চেষ্টা করুন সঙ্গীকে ভালবাসতে। তার সাথে দূরে কোথাও নিরিবিলি বেড়াতে যান, তাঁকে গভীর ভাবে জানার চেষ্টা করুন। আস্তে আস্তে তার প্রেমে পড়ার চেষ্টা করুন।
মানসিকভাবে প্রেমে পরলে শরীরটাও সাড়া দেবে। একটা জিনিষ মনে রাখবেন, বাস্তবের নারীর সাথে সিনেমার নায়িকা বা প/র্ণ স্টারদের মিল খুঁজতে যাবেন না। নিজের দিকে তাকান, নিজের সাধারণত্ব দেখুন। দেখবেন, সঙ্গীকেও আর খারাপ লাগছে না।
কী করা উচিত নয় ?
অতিরিক্ত মাস্টারবেট করার অভ্যাস অবিলম্বে ত্যাগ করুন। আর যাদের স্ত্রী আছে তাঁরা স্ত্রীর সাথেই যৌ/নজীবনে অভ্যস্ত হয়ে উঠুন।
বাজারে সাময়িকভাবে যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর কিছু ওষুধ পাওয়া যায়, যেগুলো সেবনে ২৪ ঘণ্টার জন্য যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ে। এইধরনের ওষুধ মোটেও ব্যবহার করবেন না। এতে সাময়িক ক্ষমতা বাড়লেও, ক্রমশ আসলে ক্ষমতা কমতেই থাকবে।
যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ
যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। তাই প্রথমেই আমাদেরকে বুঝতে হবে যৌ/ন রোগ কী?
যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। যেমন :
১. সহ/বাসে অসমার্থতা।
২. দ্রু/ত বী/র্যপাত।
৩. অসময়ে বী/র্যপাত।
৪. সহ/বাসের আগেই বী/র্যপাত। অর্থাৎ নারীদেহ কল্পনা করলেই বী/র্যপাত হয়ে যাওয়া।
৫. প্রস্রাবের সাথে বী/র্যপাত।
৬. প্রস্রাবের বেগ হলেই বী/র্যপাত। স্বপ্নদোষ। মেহ রোগ।
৭. যৌ/নবাহিত রোগ। যেমন. গনোরিয়া, ক্লামিডিয়া, হার্পিস ইত্যাদি।
ওপরের ছয় নম্বর পর্যন্ত রোগের চিকিৎসা এক প্রকারের। আর তা হচ্ছে : নাইট কিং নিয়মিত সেবন করা। কয়েক মাস সেবন করলেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।
নাইট কিং খুব ভালো মানের ঔষধ। যা সেবন আপনি দ্রুত বী/র্যপাত থেকে মুক্তি পাবেন। আর সাত নম্বর রোগগুলো থেকে মুক্তি পেতে হলে দীর্ঘদিন যাবত ঔষধ সেবন করতে হবে।
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।
ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :
ডা.হাকীম মিজানুর রহমান (ডিইউএমএস) হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর। ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান। মুঠোফোন: চিকিৎসক) 01762240650
(সকাল দশটা থেকে রাত্র দশটা।
নামাজের সময় কল দিবেন না।)
ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।
শ্বেতীরোগ, একজিমা, যৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।
আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা
আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ
আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা
আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা
আরো পড়ুন : নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা
আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ
আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়