জেনে নিন নারীর দাম্পত্য জীবনে আগ্রহী করার ১১টি উপায়
কাউকে দেখেই আপনার যদি তার সঙ্গে মিলিত হতে ইচ্ছে হয়, তবে সেটা কি দোষের? কখনই নয়! বিশেষ করে, উল্টো দিকের মানুষটিও যদি আগ্রহী হন! এ দিকে সমস্যা হল, আমাদের সমাজে এখনও শারীরিক মিলন নিয়ে নানা গোপনীয়তা বজায় রাখতে চান মহিলারা।
সেই গোপনীয়তা বজায় রেখে, তাঁর বিশ্বাস অর্জন করে এবং সবার শেষে তাঁর শরীরে-মনে আপনার জন্য তুমুল আকর্ষণ তৈরি করে কীভাবে মিলিত হবেন? সঙ্গে থাকুক এই ১১টি টিপস্!
১. মেয়েটির ঘনিষ্ঠ হন: ঘনিষ্ঠতা এখানে একেবারেই মানসিক। কোনও মেয়ের সঙ্গে মিলিত হতে চাইলে সবার আগে তাঁর সঙ্গে একটা মানসিক যোগাযোগ গড়ে তুলুন। তাঁর সঙ্গে কথা বলুন। আচরণ হোক বন্ধুত্বপূর্ণ। দেখবেন, মেয়েটি আপনার সঙ্গ পছন্দ করছে।
২. হয়ে উঠুন তাঁর পছন্দের মানুষ: মানুষ শব্দটার উপরে একটু খেয়াল করুন। পছন্দের পুরুষ হওয়ার আগে কিন্তু পছন্দের মানুষ হয়ে ওঠাটা জরুরি। আর, কোনও মেয়ের সঙ্গে মিলিত হওয়ার আগে এই দ্বিতীয় ধাপটাই সব চেয়ে গোলমেলে। এই ধাপেই বুঝতে পারবেন, সুযোগ পাচ্ছেন, না কি হারাচ্ছেন! সুযোগ পাওয়ার জন্য ধীরে ধীরে মেয়েটির পছন্দ-অপছন্দ জানুন। তাঁর সঙ্গে গল্প করুন। শেয়ার করুন নিজেদের কমন ইন্টারেস্ট। দেখবেন, মেয়েটিও আপনার সঙ্গে কথা বলার জন্য উন্মুখ হয়ে থাকছেন!
৩. রাতে সক্রিয় হন: আরে, এখনই উত্তেজিত হয়ে উঠবেন না। এখানে আমরা একেবারেই কথা বলা বা টেক্সট করার ব্যাপারে সক্রিয় হওয়ার কথা বলছি। খেয়াল রাখুন, কথোপকথন শুরু করার জন্য সন্ধেটা সব চেয়ে ভাল। সন্ধে থেকেই একটা-দুটো মেসেজ পাঠাতে থাকুন। তাহলে উল্টো দিকেও কথা বলার আগ্রহ বাড়বে। তার পর, একটু রাত জেগে না হয় কথাই বলুন! তবে ভুলেও এই ধাপে সেক্সের কথা তুলবেন না। তাহলেই সুযোগ হারাবেন।
৪. দিনে-রাতে হয়ে উঠুন আলাদা মানুষ: রাতে গল্প করার সময়ে দু-একটা দুষ্টুমির ইঙ্গিত দিলেও সকালে সে সব প্রসঙ্গ একেবারেই তুলবেন না। তাহলেই একটা ভারসাম্য বজায় থাকবে। মেয়েটিও আপনাকে পছন্দ করবেন। তিনি বুঝতে পারবেন, আপনি যৌনকাতর নন!
৫. তাঁকে পছন্দ করেন, এটা বলবেন না: আপনি যে তাঁকে পছন্দ করেন, তাঁর প্রতি শারীরিক ভাবে আকৃষ্ট- সে সব কোনও কিছুই জানানোর দরকার নেই। তাহলে তিনি ভেবে নেবেন আপনি শুধুই যৌনতা চাইছেন! এবং, সঙ্গে সঙ্গে পছন্দের তালিকা থেকে খারিজ করে দেবেন আপনাকে।
৬. আলতো স্পর্শের সময়: এই পাঁচটি পর্যায় ঠিকঠাক ভাবে পেরিয়ে এলে নিশ্চিত হতে পারেন, আপনার সুযোগ আছে। এবং, এই পাঁচ ধাপে ঘনিষ্ঠতাও বেড়েছে আপনাদের। অতএব, এবার কথা বলার সময়ে তাঁর খুব কাছ ঘেঁষে বসতে পারেন। কিন্তু, এটা বুঝতে দেবেন না যে ইচ্ছে করেই কাছ ঘেঁষে বসছেন। আপনিও ব্যাপারটা খেয়ালই করেননি, এটাই তো
স্বাভাবিক- ঠিক এই মানসিকতা বজায় রাখতে হবে। মাঝে মাঝে কিছু দেওয়া-নেওয়ার সময় আলতো করে স্পর্শও করতে পারেন।
৭. সেক্সুয়াল টেনশন তৈরি করুন: এবার প্রায় সরাসরি এগোনোর সময়! যখন আর কেউ নেই, আলতো করে তার আঙুল জড়িয়ে নিতে পারেন নিজের আঙুলে। সবার সামনেও কিছু বলতে পারেন তাঁর কানের খুব কাছে ছোঁট নিয়ে গিয়ে। দেখবেন, তিনি আপনার স্পর্শের জন্য উন্মুখ হয়ে আছেন।
৮. খেলতে থাকুন: উঁহু! এখনও বিছানায় যাওয়ার সময় আসেনি! রাতে দুষ্টুমি মেশানো মেসেজ পাঠানোর সংখ্যাটা আরও একটু বাড়ান। তবে, সীমার মধ্যে থেকে। দিনের বেলায় চলতে থাকুক আলতো স্পর্শের খেলা। দেখবেন, মাঝে মাঝে মেয়েটি নিজেই স্পর্শ করছেন আপনাকে। মানে, তিনি তৈরি!
৯. যৌন উত্তেজক কথা: এখনও কিন্তু নয়! কোনও মেয়েই হ্যাংলা ছেলে পছন্দ করেন না। তাই এই ধাপে এমন কিছু মেসেজ পাঠান রাতে যা আপাতদৃষ্টিতে নিরীহ হলেও বহন করছে যৌন ইঙ্গিত। দেখবেন, মেয়েটি সাড়া দিচ্ছেন। খুব অল্প সময়ের মধ্যেই বার আপনারা মেতে উঠতে পারেন সেক্স চ্যাটে!
১০. ডেটিংয়ের প্রস্তাব দিন: সেক্স চ্যাট হয়েছে মানেই আপনারা যখন খুশি মিলিত হতে পারেন। তাই, এবার মেয়েটিকে বলুন, আপনি তাঁর সঙ্গে বাস্তবেও মিলিত হতে চান। জেনে নিন, তিনি নিজের বাড়িতে আপনাকে ডাকতে চান, না কি আপনার বাড়িতে আসাটা পছন্দ করছেন! দরকার হলে, কোনও বিশ্বাসযোগ্য বন্ধুর ঘরেও তাঁকে নিয়ে যেতে পারেন।
১১. সঙ্গম-কাল: আপনার সঙ্গে সেক্স চ্যাট করার পরে, আপনার ডাকে সাড়া দিয়ে ঘরে এলেও সঙ্গে সঙ্গে ঝাঁপিয়ে পড়বেন না! তাঁকে ধীর স্পর্শ, আলতো চুমু এবং উষ্ণ কথোপকথনে উত্তেজিত করুন। তার পর দেখবেন, যেমনটা আশা করেছিলেন, ব্যাপারটা তার চেয়েও ভাল হল! এর পর আপনি যা ভাল বোঝেন!
শারীরিক অক্ষমতার কারণ ও প্রতিকার
পুরুষের শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতা অথবা পুরু/ষত্ব হীনতা আজকাল প্রকট আকার ধারণ করছে। একদম তরুণ থেকে শুরু করে যে কোন বয়সী পুরুষের মাঝে দেখা যাচ্ছে এমন যৌ/ন সমস্যা।
অনেক পুরুষ অকালেই হারিয়ে ফেলছেন নিজের সক্ষমতা, উঠতি বয়সের যুবকরা রীতিমতো হতাশ হয়ে পড়ছেন। বাড়ছে দাম্পত্যে অশান্তি, সন্তানহীনতার হার এবং সত্যি বলতে কি বাড়ছে ডিভোর্সও।
কিন্তু কারণ কি পুরুষদের এই ক্রমশ শারীরিকভাবে অক্ষম বা দুর্বল হয়ে যাওয়ার পেছনে? কারণ লুকিয়ে আছে আমাদের বর্তমানের আধুনিক জীবনযাত্রার মাঝেই।
হ্যাঁ, আপনার প্রতিদিনের স্ট্রেসভরা অস্বাস্থ্যকর জীবন, আপনার নিজের কোনও একটা ভুলই হয়তো আপনাকে ক্রমশ ঠেলে দিচ্ছে পুরুষত্বহীনতার দিকে। অথবা হতে পারে আপনার শরীরে ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে যৌ/ন হরমোনের পরিমাণ, যা আপনার সংসারকে করছে অশান্তিময়।
কেন এমন হচ্ছে সেটা জানার আগে জানতে হবে পুরুষের একান্ত দুর্বলতাগুলো কী কী বা কেমন হতে পারে। তা জেনে নিলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন, আপনার সমস্যাটা কোথায়।
শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতার বিষয়টিকে মোটামুটি ৩ ভাগে ভাগ করা যেতে পারে-
১. ইরেকশন ফেইলিউর : পুরুষ লি/ঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা। এতে করে লিং/গের উত্থানে সমস্যা তৈরি, যাতে করে দীর্ঘদিন যাবত লিং/গ গরম হয় না এবং সহ/বাসের উপযোগী হয় না।
২. পেনিট্রেশন ফেইলিউর : লি/ঙ্গের যো/নিদ্বার ছেদনে ব্যর্থতা, বা যো/নিতে প্রবেশের মত পর্যাপ্ত উথিত না হওয়া। এতে করে মাঝে মাঝে লিং/গ উত্থিত বা গরম হয় আবার গরম হয়েও শীতল হয়ে যায়। আবার গরম হলেও স্ত্রী যো/নীতে প্রবেশ করা মাত্রই তা নরম হয় যায়, ফলে সংসারে বাড়ে অশান্তি। বিবাহ বিচ্ছেদ বাড়তে থাকে।
৩. প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশন : সহ/বাসে দ্রুত বী/র্য-স্খলন, তথা স্থায়িত্বের অভাব। এতে করে পুরুষের লিং/গ গরম হলেও তা খুব দ্রুতই পতন হয় বা বী/র্য আউট হয়ে যায়। তাতে নারী এবং কেউ পরম সুখলাভ করতে পারে না।
এ সমস্যার জন্য নাইট কিং পাউডার ও সিরাপ বেশ কার্যকরী ঔষধ। এই ঔষধ সেবনে উপরোক্ত সমস্যার সমাধান হবে, ইনশাল্লাহ।
কারণগুলি কি কি হতে পারে ?
প্রাকৃতিক বা শারীরিক কারণগুলোর মাঝে মুখ্য হলো-
১. ডায়াবেটিস,
২. লি/ঙ্গে জন্মগত কোনওপ্রকার ত্রুটি,
৩. সে/ক্স হরমোনের ভারসাম্যহীনতা,
৪. গনোরিয়া বা সিফিলিসের মত যৌ/নরোগ ইত্যাদি।
তাছাড়াও প্রাকৃতিক শারীরিক সমস্যা ছাড়াও প্রচণ্ড কাজের চাপ, মানসিক অশান্তি, দূষিত পরিবেশ, ভেজাল খাওয়া দাওয়া, কম বিশ্রাম ও ব্যায়াম ছাড়া অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ইত্যাদি অনেক কারণই আছে ক্রমশ যৌ/ন সক্ষমতা হারিয়ে ফেলার পেছনে।
আবার অতিরিক্ত যৌ/ন সম্পর্কে যাওয়া, অতিরিক্ত মা/স্টার/বেট বা হ/স্তমৈ/থুন করা, যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য হাবিজাবি ওষুধ সেবন ইত্যাদি কারণকে অবহেলা করলেও চলবে না।
এছাড়া বয়স জনিত অসুস্থতা, সঙ্গিনীর সাথে বয়সের পার্থক্য বা সঙ্গিনীকে পছন্দ না করা, এইডসভীতি, পর্যাপ্ত যৌ/ন জ্ঞানের অভাব, ত্রুটিপূর্ণ যৌ/নাসনও অক্ষমতা বা দুর্বলতার জন্য দায়ী হতে পারে।
কী কি করবেন ?
প্রথমেই যা করবেন, সেটা হলো নিম্নোক্ত ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন। লজ্জা না করে নিজের সমস্ত সমস্যা খুলে বলুন ও ডাক্তারের পরামর্শ মত প্রয়োজনীয় সকল চিকিৎসা নিন।
এতে লজ্জার কিছুই নেই। একটাই জীবন। লজ্জার চাইতে নিজেকে সুস্থ ও সক্ষম রাখা জরুরী। তাই দ্বিধাহীন চিত্তে যোগাযোগ করুন। আপনার সমস্যা অনুসারে আপনাকে ট্রিটমেন্ট দেওয়া হবে।
আপনার ডায়াবেটিস থাকলে প্রয়োজনীয় সকল নিয়ম কানুন মেনে চলুন।
নিজের জীবনধারাকে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনে বদলে ফেলুন। নিয়মিত স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খান, ব্যায়াম করুন, রাতে পর্যাপ্ত ঘুমান, চেষ্টা করে কাজের চাপের মাঝেও বিশ্রাম নিতে। আপনার শরীর যখন সুস্থ ও সক্ষম থাকবে, যৌনজীবনও থাকবে সুন্দর।
সঙ্গীর সাথে রোমান্টিক জীবনের উন্নতি করুন। এক ঘেয়ে যৌ/ন জীবনে নানান রকমের চমক ও আনন্দ নিয়ে আসুন। তাঁকেও বিষয়টি বুঝিয়ে বলুন যে নতুন চমক এলে আপনার মানসিকভাবে সাহায্য হবে। রোমান্টিক বেডরুম, আকর্ষণীয় অন্তর্বাস, সে/ক্স টয় ইত্যাদি এসব ক্ষেত্রে কাজে আসতে পারে।
যদি সঙ্গীকে অপছন্দ করার কারণে সমস্যা হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে চেষ্টা করুন সঙ্গীকে ভালবাসতে। তার সাথে দূরে কোথাও নিরিবিলি বেড়াতে যান, তাঁকে গভীর ভাবে জানার চেষ্টা করুন। আস্তে আস্তে তার প্রেমে পড়ার চেষ্টা করুন।
মানসিকভাবে প্রেমে পরলে শরীরটাও সাড়া দেবে। একটা জিনিষ মনে রাখবেন, বাস্তবের নারীর সাথে সিনেমার নায়িকা বা প/র্ণ স্টারদের মিল খুঁজতে যাবেন না। নিজের দিকে তাকান, নিজের সাধারণত্ব দেখুন। দেখবেন, সঙ্গীকেও আর খারাপ লাগছে না।
কী করা উচিত নয় ?
অতিরিক্ত মাস্টারবেট করার অভ্যাস অবিলম্বে ত্যাগ করুন। আর যাদের স্ত্রী আছে তাঁরা স্ত্রীর সাথেই যৌ/নজীবনে অভ্যস্ত হয়ে উঠুন।
বাজারে সাময়িকভাবে যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর কিছু ওষুধ পাওয়া যায়, যেগুলো সেবনে ২৪ ঘণ্টার জন্য যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ে। এইধরনের ওষুধ মোটেও ব্যবহার করবেন না। এতে সাময়িক ক্ষমতা বাড়লেও, ক্রমশ আসলে ক্ষমতা কমতেই থাকবে।
যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ
যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। তাই প্রথমেই আমাদেরকে বুঝতে হবে যৌ/ন রোগ কী?
যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। যেমন :
১. সহ/বাসে অসমার্থতা।
২. দ্রু/ত বী/র্যপাত।
৩. অসময়ে বী/র্যপাত।
৪. সহ/বাসের আগেই বী/র্যপাত। অর্থাৎ নারীদেহ কল্পনা করলেই বী/র্যপাত হয়ে যাওয়া।
৫. প্রস্রাবের সাথে বী/র্যপাত।
৬. প্রস্রাবের বেগ হলেই বী/র্যপাত। স্বপ্নদোষ। মেহ রোগ।
৭. যৌ/নবাহিত রোগ। যেমন. গনোরিয়া, ক্লামিডিয়া, হার্পিস ইত্যাদি।
ওপরের ছয় নম্বর পর্যন্ত রোগের চিকিৎসা এক প্রকারের। আর তা হচ্ছে : নাইট কিং নিয়মিত সেবন করা। কয়েক মাস সেবন করলেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।
নাইট কিং খুব ভালো মানের ঔষধ। যা সেবন আপনি দ্রুত বী/র্যপাত থেকে মুক্তি পাবেন। আর সাত নম্বর রোগগুলো থেকে মুক্তি পেতে হলে দীর্ঘদিন যাবত ঔষধ সেবন করতে হবে।
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।
ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :
হাকীম মিজানুর রহমান (ডিইউএমএস) হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর। ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান। মুঠোফোন : (চিকিৎসক) 01762-240650
(সকাল দশটা থেকে রাত্র দশটা। নামাজের সময় কল দিবেন না।)
ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।
শ্বেতীরোগ, একজিমা, যৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।
আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা
আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ
আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা
আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা
আরো পড়ুন : নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা
আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ
আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়