Porno জগতে সেরা ১২ জন বিখ্যাত স্টার

পর্নফিল্মের দুনিয়া নিয়ে অনেকেরই ধারণা স্পষ্ট নেই। এটুকু সবাই জানে যে, একটা ছবি তৈরি হয়। যা নগ্ন, যাতে যৌনতা মাত্রাতিরিক্ত। কিন্তু সেই ছবিরও যে একটা আলাদা ফ্যান ফলোয়িং আছে, তার অভিনেতা অভিনেত্রীরাও মেইনস্ট্রিম ছবির মতো বিখ্যাত, সে কথা কয়জন জানেন ?

কার্টার ক্রুস
মাত্র দু’বছর আগে এই মেয়ে ছিলেন একজন কলেজ স্টুডেন্ট। তখনই নাকি তিনি বুঝেছিলেন, পড়াশোনা তাঁর জন্য নয়। সেমিস্টারের পর তিনি কার্টার ক্রুস ব্র্যান্ড লঞ্চ করেন। ব্র্যান্ডের জন্য তিনি নিজে টপলেস ফোটোশুট করেন।
এই টপলেস হয়ে ফোটোশুট করতে যখন আর অস্বস্তি থাকল না, পর্নো ইন্ডাস্ট্রিতে আসার কথা ভাবলেন ক্রুস। খুব তাড়াতাড়ি তাঁর জনপ্রিয়তা বাড়তে থাকে। গত বছর একটি পর্নো সাইটের তরফে সেরা পপুলার পর্নস্টারের খেতাবও পান তিনি।
রিলেয় রেইড
সোশাল মিডিয়ায় এই পর্নস্টারের খ্যাতি দেখলে অবাক হয়ে যেতে হয়। প্রতিদিন টুইট করে আর ভিডিও শেয়ার করে নিজের ফ্যানেদের এন্টারটেন করেন তিনি। তাঁর বেশিরভাগ ছবি ও ভিডিও নগ্ন অবস্থায় শুট করা।
২০১৪-তে তিনি একটি পর্নো সাইটের তরফে পারফর্মার অফ দা ইয়ারের সম্মান পান। তারপর থেকে ঝড়ের গতিতে এগোতে থাকে তাঁর ক্যারিয়ার। ২০১৫-তেও তিনি দু’টি পর্নো সাইটের থেকে পারফর্মার অফ দা ইয়ারের খেতাব পান।
আইদ্রা ফক্স
আঠারো বছর বয়সেই পর্নো ইন্ডাস্ট্রিত যোগ দেন আইদ্রা ফক্স। এক বছরের মধ্যেই তিনি খ্যাতি পান। পেন্ট হাউজ়ের পেট অফ দা মান্থ খেতাব পান তিনি। এখন তাঁর বয়স ২০ বছর। গত বছর ১৩টি পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয়েছিলেন ফক্স। তিনি জানিয়েছেন, ভবিষ্যতে তিনি পরিচালনায় আসতে চান। তবে এখন ক্যামেরার সামনেই থাকতে চান তিনি।
আন্নিকা অ্যালব্রিতে
পর্ন ইন্ডাস্ট্রিতে গত বছর পাঁচ বছর কমপ্লিট করেছেন আন্নিকা অ্যালব্রিতে। গত বছর তিনি দু’টি পর্নো সাইটের থেকে পারফর্মার অফ দা ইয়ারের খেতাব পান। তবে পর্নো ছবিতে অভিনয়ের পাশাপাশি তিনি ক্যামেরার পিছনেও কাজ করেন। লস অ্যাঞ্জেলস উইকলি তাঁকে নেক্সট জেনা জেমসন (দা কুইন অফ পর্ন) খেতাব দিয়েছে।
ডানা ভেসপোরিল
২০১৪ সালটা ডানা ভেসপোরিলের জন্য ছিল খুব ভালো। সে বছর তিনি “দা ডার্টি ডজ়ন” হয়েছিলেন। শুধু অভিনেত্রী নন, পর্ন ফিল্মমেকার হিসেবেও ভেসপোরিলের যথেষ্ট নাম আছে। অ্যাডাল্ট ফিল্ম স্টুডিও এভিল অ্যাঞ্জেলের হয়ে তিনি ছবি পরিচালনা করেছেন। ২০১৫ সালে তিনি ১২টি পুরস্কার জিতেছিলেন।
স্কিন ডায়মন্ড
লুইস ভুইটোন ও অ্যামেরিকান অ্যাপারেলের প্রাক্তন মডেল ছিলেন স্কিন ডায়মন্ড। সেখানে থেকেই তাঁর পর্ন ইন্ডাস্ট্রিতে আসা। ইন্ডাস্ট্রিতে আসার পর, খুব কম সময়ের মধ্যেই তিনি অন্যতম সেরা পারফর্মার হিসেবে খ্যাতি পান। গত বছর তিনি ১১টি পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয়েছিলেন। শুধু পারফর্মার নন, তিনি তাঁর লুকস ও ফ্যাশন সেন্সের জন্যও পর্নো ইন্ডাস্ট্রিতে সুপরিচিত।
ক্যানেল প্রেস্টোন
শুরু থেকেই ডার্টি ডজ়নে নিজের ফ্যানবেস তৈরি করে নিয়েছেন ক্যানেল প্রেস্টোন। কনস্ট্যান্ট পারফর্মার হিসেবে তাঁর চাহিদা আছে পর্নো ইন্ডাস্ট্রিতে। নেকেড উইথ ক্যানেল নামে একটি ওয়েব সিরিজ়ও হোস্ট করেন তিনি। সেখানে অ্যামেরিকার সেক্সুয়ালিটি নিয়ে অনুষ্ঠান সম্প্রচারিত হয়। তিনি অ্যাডাল্ট পারফর্মার অ্যাডভোকেসি কমিটির বোর্ডের সদস্যও। অনেক মেনস্ট্রিম প্রোগ্রামেও তাঁকে দেখা যায়।
জিলিয়ান জ্যানসন
হাইস্কুলে পড়াকালীনই জ্যানসনের পর্নো ক্যারিয়ার শুরু হয়েছিল। মাই ফ্রি ক্যামসের ওয়েবমডেল হিসেবে তাঁর আত্মপ্রকাশ। তাঁর ১৮তম জন্মদিনের মাস তিনেক বাদেই তিনি এক এজেন্টের থেকে অফার পান। জ্যানসনের ক্যারিয়ার জানাজানি হয়ে যাওয়ার পর তাঁকে নিগৃহীত হতে হয়। ফলে পড়াশোনায় ইতি দেন জ্যানসন। পর্নো ইন্ডাস্ট্রিতে ঢোকার বছর দু’য়েকের মধ্যেই তিনি খ্যাতি পেতে শুরু করেন। গত বছর তিনি আটটি পুরস্কার জেতেন।
ভিকি চাসে
ভিকিই একমাত্র পর্নো তারকা, যিনি একটি খাতনামা ব্যাঙ্কিং ইনস্টিটিউশনের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। সেখানে চাকরি করতেন তিনি। প্রথম ছ’বছর তাঁর ক্যারিয়ারের গ্রাফ তেমন ওঠেনি। কিন্তু, ২০১৪-তে সনস অফ অ্যানাকেইয়ের পর থেকে তিনি খ্যাতি পেতে শুরু করেন। সেখানে তিনি একটি ক্যামিও চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন। গত বছর আটটি পুরস্কারের জন্য মনোনীত হন তিনি।
রোমি রেইন
রেইনের ক্ষেত্রে অ্যাডাল্ট এন্টারটেনমেন্ট ইন্ডাস্ট্রিতে আসা যেন ফ্যামিলি ট্র্যাডিশন। তাঁর মাও এই ইন্ডাস্ট্রিতেই ছিলেন। তিনি পারফর্মার হিসেবে তেমন খ্যাতি পাননি। কিন্তু মেয়ে পেয়েছেন। ওয়েবক্যাম মডেলে নগ্ন মডেল হিসেবে তিনি ক্যারিয়ার শুরু করেছিলেন। তারপর অ্যাডাল্ট ইন্ডাস্ট্রিতে তিনি প্রবেশের চেষ্টা করেন। তিনি যে খুব ভুল ক্যারিয়ার নির্বাচন করেননি, তা গত বছর সাতটি পুরস্কারের মনোনয়নই বলে দেয়।
কেইশা গ্রে
মাত্র দু’বছর হয়েছে পর্নো ইন্ডাস্ট্রিতে এসেছেন কেইশা গ্রে। আর এর মধ্যেই যথেষ্ট খ্যাতি পেয়েছেন তিনি। গত বছর তিনি সাতটি নমিনেশন পেয়েছিলেন।পর্নো ইন্ডাস্ট্রির এই পারফর্মারের শখ মিউজ়িক। চেলো ও বাজ় গিটার বাজাতে পারেন তিনি।
মিক ব্লু
২০১৪-তে একটি পর্নো সাইট তাঁকে মেল পারফর্মার অফ দা ইয়ার পুরস্কার দিয়েছিলেন। গত বছর তিনি তিরিশেরও বেশি নমিনেশন পান। অস্ট্রেলীয় বংশোদ্ভূত এই পারফর্মার ২০০০ সাল থেকে পর্নো ইন্ডাস্ট্রির সঙ্গে যুক্ত। ২০১৪-তে তিনি পর্নোস্টার আন্নিকা অ্যালব্রিতেকে বিয়ে করেন।
শারীরিক অক্ষমতার কারণ ও প্রতিকার
পুরুষের শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতা অথবা পুরু/ষত্ব হীনতা আজকাল প্রকট আকার ধারণ করছে। একদম তরুণ থেকে শুরু করে যে কোন বয়সী পুরুষের মাঝে দেখা যাচ্ছে এমন যৌ/ন সমস্যা।
অনেক পুরুষ অকালেই হারিয়ে ফেলছেন নিজের সক্ষমতা, উঠতি বয়সের যুবকরা রীতিমতো হতাশ হয়ে পড়ছেন। বাড়ছে দাম্পত্যে অশান্তি, সন্তানহীনতার হার এবং সত্যি বলতে কি বাড়ছে ডিভোর্সও।
কিন্তু কারণ কি পুরুষদের এই ক্রমশ শারীরিকভাবে অক্ষম বা দুর্বল হয়ে যাওয়ার পেছনে? কারণ লুকিয়ে আছে আমাদের বর্তমানের আধুনিক জীবনযাত্রার মাঝেই।
হ্যাঁ, আপনার প্রতিদিনের স্ট্রেসভরা অস্বাস্থ্যকর জীবন, আপনার নিজের কোনও একটা ভুলই হয়তো আপনাকে ক্রমশ ঠেলে দিচ্ছে পুরুষত্বহীনতার দিকে। অথবা হতে পারে আপনার শরীরে ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে যৌ/ন হরমোনের পরিমাণ, যা আপনার সংসারকে করছে অশান্তিময়।
কেন এমন হচ্ছে সেটা জানার আগে জানতে হবে পুরুষের একান্ত দুর্বলতাগুলো কী কী বা কেমন হতে পারে। তা জেনে নিলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন, আপনার সমস্যাটা কোথায়।
শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতার বিষয়টিকে মোটামুটি ৩ ভাগে ভাগ করা যেতে পারে-
১. ইরেকশন ফেইলিউর : পুরুষ লি/ঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা। এতে করে লিং/গের উত্থানে সমস্যা তৈরি, যাতে করে দীর্ঘদিন যাবত লিং/গ গরম হয় না এবং সহ/বাসের উপযোগী হয় না।
২. পেনিট্রেশন ফেইলিউর : লি/ঙ্গের যো/নিদ্বার ছেদনে ব্যর্থতা, বা যো/নিতে প্রবেশের মত পর্যাপ্ত উথিত না হওয়া। এতে করে মাঝে মাঝে লিং/গ উত্থিত বা গরম হয় আবার গরম হয়েও শীতল হয়ে যায়। আবার গরম হলেও স্ত্রী যো/নীতে প্রবেশ করা মাত্রই তা নরম হয় যায়, ফলে সংসারে বাড়ে অশান্তি। বিবাহ বিচ্ছেদ বাড়তে থাকে।
৩. প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশন : সহ/বাসে দ্রুত বী/র্য-স্খলন, তথা স্থায়িত্বের অভাব। এতে করে পুরুষের লিং/গ গরম হলেও তা খুব দ্রুতই পতন হয় বা বী/র্য আউট হয়ে যায়। তাতে নারী এবং কেউ পরম সুখলাভ করতে পারে না।
এ সমস্যার জন্য নাইট কিং পাউডার ও সিরাপ বেশ কার্যকরী ঔষধ। এই ঔষধ সেবনে উপরোক্ত সমস্যার সমাধান হবে, ইনশাল্লাহ।
কারণগুলি কি কি হতে পারে ?
প্রাকৃতিক বা শারীরিক কারণগুলোর মাঝে মুখ্য হলো-
১. ডায়াবেটিস,
২. লি/ঙ্গে জন্মগত কোনওপ্রকার ত্রুটি,
৩. সে/ক্স হরমোনের ভারসাম্যহীনতা,
৪. গনোরিয়া বা সিফিলিসের মত যৌ/নরোগ ইত্যাদি।
তাছাড়াও প্রাকৃতিক শারীরিক সমস্যা ছাড়াও প্রচণ্ড কাজের চাপ, মানসিক অশান্তি, দূষিত পরিবেশ, ভেজাল খাওয়া দাওয়া, কম বিশ্রাম ও ব্যায়াম ছাড়া অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ইত্যাদি অনেক কারণই আছে ক্রমশ যৌ/ন সক্ষমতা হারিয়ে ফেলার পেছনে।
আবার অতিরিক্ত যৌ/ন সম্পর্কে যাওয়া, অতিরিক্ত মা/স্টার/বেট বা হ/স্তমৈ/থুন করা, যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য হাবিজাবি ওষুধ সেবন ইত্যাদি কারণকে অবহেলা করলেও চলবে না।
এছাড়া বয়স জনিত অসুস্থতা, সঙ্গিনীর সাথে বয়সের পার্থক্য বা সঙ্গিনীকে পছন্দ না করা, এইডসভীতি, পর্যাপ্ত যৌ/ন জ্ঞানের অভাব, ত্রুটিপূর্ণ যৌ/নাসনও অক্ষমতা বা দুর্বলতার জন্য দায়ী হতে পারে।
কী কি করবেন ?
প্রথমেই যা করবেন, সেটা হলো নিম্নোক্ত ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন। লজ্জা না করে নিজের সমস্ত সমস্যা খুলে বলুন ও ডাক্তারের পরামর্শ মত প্রয়োজনীয় সকল চিকিৎসা নিন।
এতে লজ্জার কিছুই নেই। একটাই জীবন। লজ্জার চাইতে নিজেকে সুস্থ ও সক্ষম রাখা জরুরী। তাই দ্বিধাহীন চিত্তে যোগাযোগ করুন। আপনার সমস্যা অনুসারে আপনাকে ট্রিটমেন্ট দেওয়া হবে।
আপনার ডায়াবেটিস থাকলে প্রয়োজনীয় সকল নিয়ম কানুন মেনে চলুন।
নিজের জীবনধারাকে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনে বদলে ফেলুন। নিয়মিত স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খান, ব্যায়াম করুন, রাতে পর্যাপ্ত ঘুমান, চেষ্টা করে কাজের চাপের মাঝেও বিশ্রাম নিতে। আপনার শরীর যখন সুস্থ ও সক্ষম থাকবে, যৌনজীবনও থাকবে সুন্দর।
সঙ্গীর সাথে রোমান্টিক জীবনের উন্নতি করুন। এক ঘেয়ে যৌ/ন জীবনে নানান রকমের চমক ও আনন্দ নিয়ে আসুন। তাঁকেও বিষয়টি বুঝিয়ে বলুন যে নতুন চমক এলে আপনার মানসিকভাবে সাহায্য হবে। রোমান্টিক বেডরুম, আকর্ষণীয় অন্তর্বাস, সে/ক্স টয় ইত্যাদি এসব ক্ষেত্রে কাজে আসতে পারে।
যদি সঙ্গীকে অপছন্দ করার কারণে সমস্যা হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে চেষ্টা করুন সঙ্গীকে ভালবাসতে। তার সাথে দূরে কোথাও নিরিবিলি বেড়াতে যান, তাঁকে গভীর ভাবে জানার চেষ্টা করুন। আস্তে আস্তে তার প্রেমে পড়ার চেষ্টা করুন।
মানসিকভাবে প্রেমে পরলে শরীরটাও সাড়া দেবে। একটা জিনিষ মনে রাখবেন, বাস্তবের নারীর সাথে সিনেমার নায়িকা বা প/র্ণ স্টারদের মিল খুঁজতে যাবেন না। নিজের দিকে তাকান, নিজের সাধারণত্ব দেখুন। দেখবেন, সঙ্গীকেও আর খারাপ লাগছে না।
কী করা উচিত নয় ?
অতিরিক্ত মাস্টারবেট করার অভ্যাস অবিলম্বে ত্যাগ করুন। আর যাদের স্ত্রী আছে তাঁরা স্ত্রীর সাথেই যৌ/নজীবনে অভ্যস্ত হয়ে উঠুন।
বাজারে সাময়িকভাবে যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর কিছু ওষুধ পাওয়া যায়, যেগুলো সেবনে ২৪ ঘণ্টার জন্য যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ে। এইধরনের ওষুধ মোটেও ব্যবহার করবেন না। এতে সাময়িক ক্ষমতা বাড়লেও, ক্রমশ আসলে ক্ষমতা কমতেই থাকবে।
যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ
যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। তাই প্রথমেই আমাদেরকে বুঝতে হবে যৌ/ন রোগ কী?
যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। যেমন :
১. সহ/বাসে অসমার্থতা।
২. দ্রু/ত বী/র্যপাত।
৩. অসময়ে বী/র্যপাত।
৪. সহ/বাসের আগেই বী/র্যপাত। অর্থাৎ নারীদেহ কল্পনা করলেই বী/র্যপাত হয়ে যাওয়া।
৫. প্রস্রাবের সাথে বী/র্যপাত।
৬. প্রস্রাবের বেগ হলেই বী/র্যপাত। স্বপ্নদোষ। মেহ রোগ।
৭. যৌ/নবাহিত রোগ। যেমন. গনোরিয়া, ক্লামিডিয়া, হার্পিস ইত্যাদি।
ওপরের ছয় নম্বর পর্যন্ত রোগের চিকিৎসা এক প্রকারের। আর তা হচ্ছে : নাইট কিং নিয়মিত সেবন করা। কয়েক মাস সেবন করলেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।
নাইট কিং খুব ভালো মানের ঔষধ। যা সেবন আপনি দ্রুত বী/র্যপাত থেকে মুক্তি পাবেন। আর সাত নম্বর রোগগুলো থেকে মুক্তি পেতে হলে দীর্ঘদিন যাবত ঔষধ সেবন করতে হবে।
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।
ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :
হাকীম মিজানুর রহমান (ডিইউএমএস)
হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।
মুঠোফোন : (চিকিৎসক) 01762-240650
(সকাল দশটা থেকে রাত্র দশটা। নামাজের সময় কল দিবেন না।)
ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।
শ্বেতীরোগ, একজিমা, যৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।
আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা
আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ
আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা
আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা
আরো পড়ুন : নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা
আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ
আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়

