পাকা চুল কাঁচা করার ঘরোয়া উপায় জেনে নিন
বয়সের সঙ্গে সঙ্গে চুল পাকা অস্বাভাবিক নয়। কিন্তু অস্বাভাবিক হয় তখনই যখন অল্প বয়সেই চুল পেকে যায়। চিকিৎসকেরা বলেন, খাদ্যাভ্যাস, বংশগত কারণ ও লিভারের নানা সমস্যা থেকে অকালে চুল পেকে যেতে পারে। এমনকি অনিয়মিত ঘুম, অতিরিক্ত মানসিক চাপ, কর্মব্যস্ততা ও পেটের নানা সমস্যা থেকেও চুল পেকে যাওয়া অস্বাভাবিক নয়।
শরীরে ভিটামিন এ, জিঙ্ক ও কপারের অভাব চুলকে প্রভাবিত করে। মেলানিন কমে যাওয়ায় চুলের রং কালো থেকে ধূসর বা সাদা হয়। অকালে চুল পেকে গেলে অনেকেই অবসাদে ভোগেন।
অনেকেই বাজার থেকে কেনা হেয়ারডাইয়ের রাসায়নিক ব্যবহার করে চুলে রং করেন। কিন্তু এসব রাসায়নিক চুল ও ত্বকের ক্ষতি করে। অনেকসময় চুল ঝরে যাওয়া, মাথায় ঘা হওয়া, এমনকি রাসায়নিক মেশানো নানা হেয়ারডাই ব্যবহার করে অ্যালার্জির সমস্যায়ও ভুগতে হয় অনেককে।
এক্ষেত্রে তাই ঘরোয়া উপায় বেছে নেয়া ভালো কারণ তাতে কোনোরকম পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থাকে না। তাই চলুন জেনে নেই এমনই একটি কার্যকরী ঘরোয়া উপায়-
আলু ছাড়িয়ে তার খোসাগুলো একটি পাত্রে রাখুন। এতে দুই-তিন কাপ পানি যোগ করুন। এবার এই পানিতে আলুর খোসাগুলিকে সেদ্ধ হতে দিন। আলুর খোসা সেদ্ধ হয়ে এলে পানিতে ছেঁকে নিন। এবার এই আলুর খোসা ছাঁকা পানি ঠান্ডা হলে একটি বোতলে ভরে রাখুন। ময়েশ্চারাইজিং শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার দিয়ে চুল ধুয়ে এই পানি মাখিয়ে নিন চুলে। এরপর আর চুল ধোবেন না। বরং তোয়ালে দিয়ে চেপে রাখুন কিছুক্ষণ। তারপর চুল শুকিয়ে গেলে আঁচড়ে নিন। আলুর খোসার গন্ধে অস্বস্তি হলে এই পানিতে এসেনশিয়াল অয়েল মিশিয়ে রাখুন। গন্ধ দূর হবে।
এভাবে কয়েক সপ্তাহ ব্যবহার করলেই ফিরে পাবেন আপনার কাঙ্ক্ষিত চুল।
পাকা চুল দুই দিনেই কালো করার উপায়
বয়স বাড়লে চুল পাকবে এটাই স্বাভাবিক, কিন্তু আজকাল অল্প বয়সে অনেকের চুল পেকে যাচ্ছে। অল্প বয়সে চুল সাদা হলে যেমন বয়সের ছাপ পরে অন্য দিকে চেহারাও ম্লান দেখায়।এতে কমে যায় আত্মবিশ্বাসও।
বিশেষজ্ঞদের মতে, অল্প বয়সে চুল পাকার জন্য কিছু জিনিসকে দায়ী করা যায় যেমন : কম ঘুম হওয়া, নিম্ন মানের প্রসাধনী, চুলে অত্যাধিক পরিমাণে রাসায়ণিক ব্যবহার, যত্নে অবহেলা, ভাজাপোড়া ও ফাস্টফুড জাতীয় খাবার, অতিরিক্ত চা-কফি পান, পুষ্টিকর খাবারের অভাব, বংশগত বা হরমোনের করণে, অতিরিক্ত চিন্তা, চুল ড্রাই, চুলে বেশি রোদ লাগা থেকে এটা হতে পারে। এছাড়া হতাশার কারণেও অল্প বয়সে চুলে পাক ধরতে পারে।
অল্প বয়সে বুড়িয়ে যাওয়ার এ সমস্যা মেটাতে আমরা প্রথমে বিউটি পার্লারে যাই, তারপর সমস্যা না মিটলে আমাদের চিকিৎসকের বাড়ি দৌড়াতে হয়। তারপরও দ্রুত সমস্যা মেটানো যায় না। তাহলে?
তবে এ নিয়ে চিন্তার কিছু নেই, চুল পাকা থেকে মুক্তির উপায় আছে। আসুন তাহলে সেই উপায়গুলো জেনে নিই :
* আমলকির রস, বাদামের তেল ও লেবুর রস একসঙ্গে মিশিয়ে সপ্তাহে কমপক্ষে দুই দিন চুলে লাগালে চুল পাকা কমে যায়।
* হরতকি ও মেহেদি পাতার সঙ্গে নারিকেল তেল দিয়ে ফুটিয়ে ঠাণ্ডা করে চুলে লাগিয়ে ২ ঘণ্টা পরে ধুয়ে ফেলতে হবে।
* নারিকেল তেল গরম করে মাথার তালুতে ভালো করে ম্যাসেজ করলে চুলের প্রয়োজনীয় পুষ্টি পাবে এবং চুল পাকা কমে যাবে।
* চুল সাদা হওয়ার শুরুতে হেনা, ডিমের কুসুম ও টক দই একসঙ্গে মিশিয়ে প্যাক তৈরি করে চুলে লাগালে চুল সাদা হওয়া কমে যাবে।
* চুলে যেন সরাসরি রোদ না লাগে সেজন্য বাইরে বের হলে ছাতা, ক্যাপ অথবা ওড়না দিয়ে চুল ঢেকে রাখা জরুরি।
* চুলের ধরণ অনুযায়ী নিয়মিত ভালো ব্রান্ডের শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার ব্যবহার করুন। চুলের ক্রিম, জেল, কালার, শ্যাম্পু, কন্ডিশনার ব্যবহারের ক্ষেত্রে সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে।
* চুলে খুশুকি হলে শুরুতেই সাবধান হতে হবে। অতিরিক্ত খুশকির কারণে চুল সাদা দেখায়।
* ধুমপান পরিহার করে নিয়মিত পানি, ফলমূল, রঙিন শাকসবজি ও পুষ্টিকর খাবার খেলে চুল সাদা হবে না।
এছাড়া আপনাকে সপ্তাহে তিন দিন অয়েল ম্যাসাজ করতে হবে। সপ্তাহে দু’দিন আমলা, শিকাকাই, মেথি ও টকদই একসঙ্গে মিশিয়ে চুলের গোড়ায় লাগাবেন। আধা ঘণ্টা রেখে শ্যাম্পু করবেন। সঠিক পুষ্টি পেলে আপনার চুল পাকা কমে আসতে পারে।
শারীরিক অক্ষমতার কারণ ও প্রতিকার
পুরুষের শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতা অথবা পুরু/ষত্ব হীনতা আজকাল প্রকট আকার ধারণ করছে। একদম তরুণ থেকে শুরু করে যে কোন বয়সী পুরুষের মাঝে দেখা যাচ্ছে এমন যৌ/ন সমস্যা।
অনেক পুরুষ অকালেই হারিয়ে ফেলছেন নিজের সক্ষমতা, উঠতি বয়সের যুবকরা রীতিমতো হতাশ হয়ে পড়ছেন। বাড়ছে দাম্পত্যে অশান্তি, সন্তানহীনতার হার এবং সত্যি বলতে কি বাড়ছে ডিভোর্সও।
কিন্তু কারণ কি পুরুষদের এই ক্রমশ শারীরিকভাবে অক্ষম বা দুর্বল হয়ে যাওয়ার পেছনে? কারণ লুকিয়ে আছে আমাদের বর্তমানের আধুনিক জীবনযাত্রার মাঝেই।
হ্যাঁ, আপনার প্রতিদিনের স্ট্রেসভরা অস্বাস্থ্যকর জীবন, আপনার নিজের কোনও একটা ভুলই হয়তো আপনাকে ক্রমশ ঠেলে দিচ্ছে পুরুষত্বহীনতার দিকে। অথবা হতে পারে আপনার শরীরে ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে যৌ/ন হরমোনের পরিমাণ, যা আপনার সংসারকে করছে অশান্তিময়।
কেন এমন হচ্ছে সেটা জানার আগে জানতে হবে পুরুষের একান্ত দুর্বলতাগুলো কী কী বা কেমন হতে পারে। তা জেনে নিলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন, আপনার সমস্যাটা কোথায়।
শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতার বিষয়টিকে মোটামুটি ৩ ভাগে ভাগ করা যেতে পারে-
১. ইরেকশন ফেইলিউর : পুরুষ লি/ঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা। এতে করে লিং/গের উত্থানে সমস্যা তৈরি, যাতে করে দীর্ঘদিন যাবত লিং/গ গরম হয় না এবং সহ/বাসের উপযোগী হয় না।
২. পেনিট্রেশন ফেইলিউর : লি/ঙ্গের যো/নিদ্বার ছেদনে ব্যর্থতা, বা যো/নিতে প্রবেশের মত পর্যাপ্ত উথিত না হওয়া। এতে করে মাঝে মাঝে লিং/গ উত্থিত বা গরম হয় আবার গরম হয়েও শীতল হয়ে যায়। আবার গরম হলেও স্ত্রী যো/নীতে প্রবেশ করা মাত্রই তা নরম হয় যায়, ফলে সংসারে বাড়ে অশান্তি। বিবাহ বিচ্ছেদ বাড়তে থাকে।
৩. প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশন : সহ/বাসে দ্রুত বী/র্য-স্খলন, তথা স্থায়িত্বের অভাব। এতে করে পুরুষের লিং/গ গরম হলেও তা খুব দ্রুতই পতন হয় বা বী/র্য আউট হয়ে যায়। তাতে নারী এবং কেউ পরম সুখলাভ করতে পারে না।
এ সমস্যার জন্য নাইট কিং পাউডার ও সিরাপ বেশ কার্যকরী ঔষধ। এই ঔষধ সেবনে উপরোক্ত সমস্যার সমাধান হবে, ইনশাল্লাহ।
কারণগুলি কি কি হতে পারে ?
প্রাকৃতিক বা শারীরিক কারণগুলোর মাঝে মুখ্য হলো-
১. ডায়াবেটিস,
২. লি/ঙ্গে জন্মগত কোনওপ্রকার ত্রুটি,
৩. সে/ক্স হরমোনের ভারসাম্যহীনতা,
৪. গনোরিয়া বা সিফিলিসের মত যৌ/নরোগ ইত্যাদি।
তাছাড়াও প্রাকৃতিক শারীরিক সমস্যা ছাড়াও প্রচণ্ড কাজের চাপ, মানসিক অশান্তি, দূষিত পরিবেশ, ভেজাল খাওয়া দাওয়া, কম বিশ্রাম ও ব্যায়াম ছাড়া অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ইত্যাদি অনেক কারণই আছে ক্রমশ যৌ/ন সক্ষমতা হারিয়ে ফেলার পেছনে।
আবার অতিরিক্ত যৌ/ন সম্পর্কে যাওয়া, অতিরিক্ত মা/স্টার/বেট বা হ/স্তমৈ/থুন করা, যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য হাবিজাবি ওষুধ সেবন ইত্যাদি কারণকে অবহেলা করলেও চলবে না।
এছাড়া বয়স জনিত অসুস্থতা, সঙ্গিনীর সাথে বয়সের পার্থক্য বা সঙ্গিনীকে পছন্দ না করা, এইডসভীতি, পর্যাপ্ত যৌ/ন জ্ঞানের অভাব, ত্রুটিপূর্ণ যৌ/নাসনও অক্ষমতা বা দুর্বলতার জন্য দায়ী হতে পারে।
কী কি করবেন ?
প্রথমেই যা করবেন, সেটা হলো নিম্নোক্ত ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন। লজ্জা না করে নিজের সমস্ত সমস্যা খুলে বলুন ও ডাক্তারের পরামর্শ মত প্রয়োজনীয় সকল চিকিৎসা নিন।
এতে লজ্জার কিছুই নেই। একটাই জীবন। লজ্জার চাইতে নিজেকে সুস্থ ও সক্ষম রাখা জরুরী। তাই দ্বিধাহীন চিত্তে যোগাযোগ করুন। আপনার সমস্যা অনুসারে আপনাকে ট্রিটমেন্ট দেওয়া হবে।
আপনার ডায়াবেটিস থাকলে প্রয়োজনীয় সকল নিয়ম কানুন মেনে চলুন।
নিজের জীবনধারাকে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনে বদলে ফেলুন। নিয়মিত স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খান, ব্যায়াম করুন, রাতে পর্যাপ্ত ঘুমান, চেষ্টা করে কাজের চাপের মাঝেও বিশ্রাম নিতে। আপনার শরীর যখন সুস্থ ও সক্ষম থাকবে, যৌনজীবনও থাকবে সুন্দর।
সঙ্গীর সাথে রোমান্টিক জীবনের উন্নতি করুন। এক ঘেয়ে যৌ/ন জীবনে নানান রকমের চমক ও আনন্দ নিয়ে আসুন। তাঁকেও বিষয়টি বুঝিয়ে বলুন যে নতুন চমক এলে আপনার মানসিকভাবে সাহায্য হবে। রোমান্টিক বেডরুম, আকর্ষণীয় অন্তর্বাস, সে/ক্স টয় ইত্যাদি এসব ক্ষেত্রে কাজে আসতে পারে।
যদি সঙ্গীকে অপছন্দ করার কারণে সমস্যা হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে চেষ্টা করুন সঙ্গীকে ভালবাসতে। তার সাথে দূরে কোথাও নিরিবিলি বেড়াতে যান, তাঁকে গভীর ভাবে জানার চেষ্টা করুন। আস্তে আস্তে তার প্রেমে পড়ার চেষ্টা করুন।
মানসিকভাবে প্রেমে পরলে শরীরটাও সাড়া দেবে। একটা জিনিষ মনে রাখবেন, বাস্তবের নারীর সাথে সিনেমার নায়িকা বা প/র্ণ স্টারদের মিল খুঁজতে যাবেন না। নিজের দিকে তাকান, নিজের সাধারণত্ব দেখুন। দেখবেন, সঙ্গীকেও আর খারাপ লাগছে না।
কী করা উচিত নয় ?
অতিরিক্ত মাস্টারবেট করার অভ্যাস অবিলম্বে ত্যাগ করুন। আর যাদের স্ত্রী আছে তাঁরা স্ত্রীর সাথেই যৌ/নজীবনে অভ্যস্ত হয়ে উঠুন।
বাজারে সাময়িকভাবে যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর কিছু ওষুধ পাওয়া যায়, যেগুলো সেবনে ২৪ ঘণ্টার জন্য যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ে। এইধরনের ওষুধ মোটেও ব্যবহার করবেন না। এতে সাময়িক ক্ষমতা বাড়লেও, ক্রমশ আসলে ক্ষমতা কমতেই থাকবে।
যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ
যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। তাই প্রথমেই আমাদেরকে বুঝতে হবে যৌ/ন রোগ কী?
যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। যেমন :
১. সহ/বাসে অসমার্থতা।
২. দ্রু/ত বী/র্যপাত।
৩. অসময়ে বী/র্যপাত।
৪. সহ/বাসের আগেই বী/র্যপাত। অর্থাৎ নারীদেহ কল্পনা করলেই বী/র্যপাত হয়ে যাওয়া।
৫. প্রস্রাবের সাথে বী/র্যপাত।
৬. প্রস্রাবের বেগ হলেই বী/র্যপাত। স্বপ্নদোষ। মেহ রোগ।
৭. যৌ/নবাহিত রোগ। যেমন. গনোরিয়া, ক্লামিডিয়া, হার্পিস ইত্যাদি।
ওপরের ছয় নম্বর পর্যন্ত রোগের চিকিৎসা এক প্রকারের। আর তা হচ্ছে : নাইট কিং নিয়মিত সেবন করা। কয়েক মাস সেবন করলেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।
নাইট কিং খুব ভালো মানের ঔষধ। যা সেবন আপনি দ্রুত বী/র্যপাত থেকে মুক্তি পাবেন। আর সাত নম্বর রোগগুলো থেকে মুক্তি পেতে হলে দীর্ঘদিন যাবত ঔষধ সেবন করতে হবে।
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।
ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :
হাকীম মিজানুর রহমান (ডিইউএমএস)
হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।
মুঠোফোন : (চিকিৎসক) 01762-240650
(সকাল দশটা থেকে রাত্র দশটা। নামাজের সময় কল দিবেন না।)
ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com
সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।
শ্বেতীরোগ, একজিমা, যৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।
আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা
আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ
আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা
আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা
আরো পড়ুন : নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা
আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ
আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়