জেনে নিন হৃদরোগ হয়েছে কীভাবে বুঝবেন?

হৃদরোগ হার্টের একটি রোগ। এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার লক্ষণগুলো জেনে নিন :

বুকের ব্যথা :

হৃদরোগজনিত বুকের ব্যথা সাধারণত তীব্র ধরনের হয়ে থাকে। পরিশ্রমকালীন সময় ব্যথা শুরু হয় এবং বিশ্রাম গ্রহণ করলে খুব অল্প সময়েই ব্যথা নিরাময় হয়ে যায়।

এ ধরনের বুকের ব্যথার সঙ্গে বুক ধড়ফড় করা, শ্বাস-প্রশ্বাস ঘন হতে পারে। ব্যথা বুকের চারপাশে ছড়িয়ে যেতে পারে, যেমন : গলা, চোয়াল, বাহু, হাত, পেটের উপরিভাগে। কখনো কখনো পিঠের দিকেও ব্যথা ছড়িয়ে পড়তে পারে।

কারও কারও বুকে ব্যথা অনুভূত না হয়ে বুকে প্রচণ্ড চাপ, জ্বালা-জ্বালা ভাব, বুক খুব বেশি ভারী মনে হতে পারে। আপনি খুব বেশি উত্তেজিত হলে এ ধরনের বুকের ব্যথা হতে পারে।

খুব বেশি দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হলে, কোনো দুঃস্বপ্ন দেখার পর, কোনো হৃদয়বিদারক ঘটনা অবলোকন করা বা জানার পর, ভরা পেটে অথবা খুব ঠাণ্ডা আবহাওয়ায় হাঁটার সময় কিংবা পাহাড় বেয়ে উপরে উঠার সময়, সিঁড়িতে উঠার সময়, খুব বেশি তাড়াহুড়া করে স্বাভাবিক কার্যসম্পাদন করার সময়ও এ জাতীয় ব্যথা অনুভূত হতে পারে।

তীব্র বুকের ব্যথার সঙ্গে শরীর অত্যধিক ঘেমে যাওয়া, শ্বাসকষ্ট হওয়া, বুক ধড়ফড় করা, বমি বমি ভাব হওয়া বা বমি হওয়া ইত্যাদি হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ। এক্ষেত্রে খুব তাড়াতাড়ি চিকিৎসক অথবা হাসপাতালের শরণাপন্ন হওয়া উচিত।

শ্বাসকষ্ট হওয়া :

অল্প পরিশ্রমে হাঁপিয়ে যাওয়া,শ্বাসকষ্টের সঙ্গে বুকে ব্যথা অনুভূত হওয়া বা বুক ধড়ফড় করা হৃদরোগের লক্ষণ। শ্বাসকষ্টের সঙ্গে শুকনো কাশি থাকতে পারে।

বিছানায় শুতে গেলে শ্বাসকষ্ট ও কাশি হওয়া, মধ্যরাতে শ্বাসকষ্টের জন্য ঘুম ভেঙে যাওয়া, শ্বাসকষ্টের সঙ্গে বুকের ভেতর চাপ অনুভব করা, পরিশ্রমের সময় শ্বাসকষ্ট হওয়া এবং বিশ্রাম গ্রহণ করলে তা কমে যাওয়া। শয়ন অবস্থায় শ্বাসকষ্ট হওয়া এবং উঠে বসে গেলে শ্বাসকষ্ট কমে যাওয়া হৃদরোগ জনিত শ্বাসকষ্টের ধরন।

এসব ধরনের শ্বাসকষ্ট হলে বুঝতে হবে আপনার হৃদরোগের মাত্রা অনেক বেড়ে গেছে। তার জন্য আপনার সুচিকিৎসা গ্রহণ করা অত্যাবশ্যক।

বুক ধড়ফড় করা :

আমরা সাধারণত হার্টবিট বা হৃদস্পন্দন অনুভব করি না। আমাদের অজান্তেই প্রতি মিনিটে ৬০ থেকে ১০০ বার আমাদের হার্টবিট হচ্ছে কিন্তু যদি কখনো আমরা বুকের হার্টবিট অনুভব করি, এ অবস্থায় হার্টবিট বুঝতে পারাকেই চিকিৎসাবিজ্ঞানে র ভাষায় প্যালপিটিশন বা বুক ধড়ফড় করা বলা হয়।

প্যালপিটিশনের সঙ্গে হৃদরোগের অন্যান্য লক্ষণ একসঙ্গে থাকতে পারে।

শরীরে পানি আসা :

হাত-পা, মুখ ও সারা শরীর পানিতে ফুলে যাওয়া হৃদরোগের একটি প্রধান লক্ষণ। তবে অন্যান্য কারণেও এ ধরনের উপসর্গ দেখা দিতে পারে। যেমন : লিভার ফেইলুর, কিডনি ফেইলুর, খুব বেশি রক্তশূন্যতা, গর্ভকালীন সময়ে, অপুষ্টিজনিত কারণে, থাইরয়েড গ্রন্থির অসুখে এবং কখনো কখনো বিভিন্ন ওষুধের পাশর্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবে এ উপসর্গ দেখা দিতে পারে।

লিভার সিরোসিসের ৫ লক্ষণ অবহেলা করলেই বিপদ

লিভার সিরোসিস মারাত্মক এক ব্যাধি। এক্ষেত্রে লিভারের টিস্যুর স্থায়ী ক্ষতি হয়। ফলে দাগ (ফাইব্রোসিস) পড়ে ও লিভারের কার্যকারিতা ব্যাহত হয়।

লিভার শরীরের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ, যা পুষ্টি প্রক্রিয়াকরণ করে। এছাড়া রক্ত সঞ্চালন থেকে বিষাক্ত পদার্থগুলোকে সরানো সহ বিভিন্ন ধরনের কাজ করে শরীরের এই অঙ্গ।

যখন লিভারের টিস্যুতে দাগ পড়ে বা ক্ষতিগ্রস্ত হয় তখন লিভার তার কার্যকারিতা হারায়। এ সময় শরীরে বিভিন্ন গুরুতর লক্ষণ দেখা দেয়, যা অনেকেই অবহেলা করেন।

চলুন জেনে নেওয়া যাক লিভার সিরোসিসের গুরুতর ৫ লক্ষণ সম্পর্কে, যা অবহেলা করলে মৃত্যু পর্যন্ত ঘটতে পারে।

জন্ডিস

নিউ দিল্লির অ্যাপোলো হাসপাতালের গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজির সিনিয়র কনসালটেন্ট ডা. বিশাল গর্গ জানান, লিভার সিরোসিসের অন্যতম একটি লক্ষণ হলো ত্বক ও চোখের সাদা অংশ হলুদ হয়ে যাওয়া।

এটি জন্ডিসের লক্ষণ। অতিরিক্ত বিলিরুবিন (লোহিত রক্তকণিকা ধ্বংসের ফলে একটি বর্জ্য পদার্থ) রক্তে জমা হয় ও লিভার যখন এটি প্রক্রিয়া করতে ব্যর্থ হয় তখনই হলুদ রঙের বিবর্ণতা তৈরি করে।

ক্লান্তি ও দুর্বলতা

লিভারের কার্যকারিতা অবনতির কারণে শরীরের গুরুত্বপূর্ণ বিপাকীয় কাজগুলো সম্পাদন করা কঠিন হতে পারে। ফলে ক্লান্তি, দুর্বলতাসহ সামগ্রিক অস্থিরতা সৃষ্টি করতে পারে।

পেটে ফোলাভাব ও ব্যথা

ডা. গার্গের মতে, সিরোসিসের কারণে পেটে তরল জমা হয়। ফলে পেটে ফোলাভাব ও ব্যথা হতে পারে। অ্যাসাইটস এমন একটি অবস্থা, যার কারণে অন্যান্য অঙ্গে চাপ পড়ে ও ব্যথা হয়।

গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল রক্তপাত

লিভার সিরোসিসের কারণে অস্বাভাবিক শিরা নালি খুলে নিম্ন খাদ্যনালিতে, যা মলের মধ্যে রক্ত বা রক্ত বমি হতে পারে।

যকৃতের অবনতি হলে, কম রক্ত-জমাট বাঁধা প্রোটিন তৈরি হয়। ফলে অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিকভাবে রক্তপাত নিয়ন্ত্রণে সহজ করে তুলতে পারে।

মানসিক অবস্থার পরিবর্তন (হেপাটিক এনসেফালোপ্যাথি)

ডা. গার্গের মতে, যখন যকৃত সঠিকভাবে কাজ করে না তখন বিভ্রান্তি, ও স্মৃতির সমস্যার মতো মানসিক পরিবর্তন ঘটতে পারে।

মূলত টক্সিন (অ্যামোনিয়া, যা সাধারণত শরীর থেকে ফিল্টার করা হয়) রক্ত প্রবাহে জমা হওয়ার কারণেই মানসিক অবস্থার পরিবর্তন ঘটতে পারে।

লিভার সিরোসিস একটি গুরুতর রোগ যা লিভার ব্যর্থতা, লিভার ক্যানসার এমনকি মৃত্যুর মতো জটিলতার কারণ হতে পারে। তাই লিভারের এই কঠিন ব্যাধি নিয়ে সবারই সতর্ক থাকতে হবে। সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া

 

যৌন সমস্যার কারণ ও প্রতিকার

পুরুষের শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতা অথবা পুরু/ষত্ব হীনতা আজকাল প্রকট আকার ধারণ করছে। একদম তরুণ থেকে শুরু করে যে কোন বয়সী পুরুষের মাঝে দেখা যাচ্ছে এমন যৌ/ন সমস্যা।

অনেক পুরুষ অকালেই হারিয়ে ফেলছেন নিজের সক্ষমতা, উঠতি বয়সের যুবকরা রীতিমতো হতাশ হয়ে পড়ছেন। বাড়ছে দাম্পত্যে অশান্তি, সন্তানহীনতার হার এবং সত্যি বলতে কি বাড়ছে ডিভোর্সও।

কিন্তু কারণ কি পুরুষদের এই ক্রমশ শারীরিকভাবে অক্ষম বা দুর্বল হয়ে যাওয়ার পেছনে? কারণ লুকিয়ে আছে আমাদের বর্তমানের আধুনিক জীবনযাত্রার মাঝেই।

হ্যাঁ, আপনার প্রতিদিনের স্ট্রেসভরা অস্বাস্থ্যকর জীবন, আপনার নিজের কোনও একটা ভুলই হয়তো আপনাকে ক্রমশ ঠেলে দিচ্ছে পুরুষত্বহীনতার দিকে। অথবা হতে পারে আপনার শরীরে ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে যৌ/ন হরমোনের পরিমাণ, যা আপনার সংসারকে করছে অশান্তিময়।

কেন এমন হচ্ছে সেটা জানার আগে জানতে হবে পুরুষের একান্ত দুর্বলতাগুলো কী কী বা কেমন হতে পারে। তা জেনে নিলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন, আপনার সমস্যাটা কোথায়।

শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতার বিষয়টিকে মোটামুটি ৩ ভাগে ভাগ করা যেতে পারে-

১. ইরেকশন ফেইলিউর : পুরুষ লি/ঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা। এতে করে লিং/গের উত্থানে সমস্যা তৈরি, যাতে করে দীর্ঘদিন যাবত লিং/গ গরম হয় না এবং সহ/বাসের উপযোগী হয় না।

২. পেনিট্রেশন ফেইলিউর : লি/ঙ্গের যো/নিদ্বার ছেদনে ব্যর্থতা, বা যো/নিতে প্রবেশের মত পর্যাপ্ত উথিত না হওয়া। এতে করে মাঝে মাঝে লিং/গ উত্থিত বা গরম হয় আবার গরম হয়েও শীতল হয়ে যায়। আবার গরম হলেও স্ত্রী যো/নীতে প্রবেশ করা মাত্রই তা নরম হয় যায়, ফলে সংসারে বাড়ে অশান্তি। বিবাহ বিচ্ছেদ বাড়তে থাকে।

৩. প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশন : সহ/বাসে দ্রুত বী/র্য-স্খলন, তথা স্থায়িত্বের অভাব। এতে করে পুরুষের লিং/গ গরম হলেও তা খুব দ্রুতই পতন হয় বা বী/র্য আউট হয়ে যায়। তাতে নারী এবং কেউ পরম সুখলাভ করতে পারে না।

এ সমস্যার জন্য নাইট কিং পাউডার ও সিরাপ বেশ কার্যকরী ঔষধ। এই ঔষধ সেবনে উপরোক্ত সমস্যার সমাধান হবে, ইনশাল্লাহ।

কারণগুলি কি কি হতে পারে ?

প্রাকৃতিক বা শারীরিক কারণগুলোর মাঝে মুখ্য হলো-

১. ডায়াবেটিস,

২. লি/ঙ্গে জন্মগত কোনওপ্রকার ত্রুটি,

৩. সে/ক্স হরমোনের ভারসাম্যহীনতা,

৪. গনোরিয়া বা সিফিলিসের মত যৌ/নরোগ ইত্যাদি।

তাছাড়াও প্রাকৃতিক শারীরিক সমস্যা ছাড়াও প্রচণ্ড কাজের চাপ, মানসিক অশান্তি, দূষিত পরিবেশ, ভেজাল খাওয়া দাওয়া, কম বিশ্রাম ও ব্যায়াম ছাড়া অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ইত্যাদি অনেক কারণই আছে ক্রমশ যৌ/ন সক্ষমতা হারিয়ে ফেলার পেছনে।

আবার অতিরিক্ত যৌ/ন সম্পর্কে যাওয়া, অতিরিক্ত মা/স্টার/বেট বা হ/স্তমৈ/থুন করা, যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য হাবিজাবি ওষুধ সেবন ইত্যাদি কারণকে অবহেলা করলেও চলবে না।

এছাড়া বয়স জনিত অসুস্থতা, সঙ্গিনীর সাথে বয়সের পার্থক্য বা সঙ্গিনীকে পছন্দ না করা, এইডসভীতি, পর্যাপ্ত যৌ/ন জ্ঞানের অভাব, ত্রুটিপূর্ণ যৌ/নাসনও অক্ষমতা বা দুর্বলতার জন্য দায়ী হতে পারে।

কী কি করবেন ?
প্রথমেই যা করবেন, সেটা হলো নিম্নোক্ত ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন। লজ্জা না করে নিজের সমস্ত সমস্যা খুলে বলুন ও ডাক্তারের পরামর্শ মত প্রয়োজনীয় সকল চিকিৎসা নিন।

এতে লজ্জার কিছুই নেই। একটাই জীবন। লজ্জার চাইতে নিজেকে সুস্থ ও সক্ষম রাখা জরুরী। তাই দ্বিধাহীন চিত্তে যোগাযোগ করুন। আপনার সমস্যা অনুসারে আপনাকে ট্রিটমেন্ট দেওয়া হবে।

আপনার ডায়াবেটিস থাকলে প্রয়োজনীয় সকল নিয়ম কানুন মেনে চলুন।
নিজের জীবনধারাকে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনে বদলে ফেলুন। নিয়মিত স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খান, ব্যায়াম করুন, রাতে পর্যাপ্ত ঘুমান, চেষ্টা করে কাজের চাপের মাঝেও বিশ্রাম নিতে। আপনার শরীর যখন সুস্থ ও সক্ষম থাকবে, যৌনজীবনও থাকবে সুন্দর।

সঙ্গীর সাথে রোমান্টিক জীবনের উন্নতি করুন। এক ঘেয়ে যৌ/ন জীবনে নানান রকমের চমক ও আনন্দ নিয়ে আসুন। তাঁকেও বিষয়টি বুঝিয়ে বলুন যে নতুন চমক এলে আপনার মানসিকভাবে সাহায্য হবে। রোমান্টিক বেডরুম, আকর্ষণীয় অন্তর্বাস, সে/ক্স টয় ইত্যাদি এসব ক্ষেত্রে কাজে আসতে পারে।

যদি সঙ্গীকে অপছন্দ করার কারণে সমস্যা হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে চেষ্টা করুন সঙ্গীকে ভালবাসতে। তার সাথে দূরে কোথাও নিরিবিলি বেড়াতে যান, তাঁকে গভীর ভাবে জানার চেষ্টা করুন। আস্তে আস্তে তার প্রেমে পড়ার চেষ্টা করুন।

মানসিকভাবে প্রেমে পরলে শরীরটাও সাড়া দেবে। একটা জিনিষ মনে রাখবেন, বাস্তবের নারীর সাথে সিনেমার নায়িকা বা প/র্ণ স্টারদের মিল খুঁজতে যাবেন না। নিজের দিকে তাকান, নিজের সাধারণত্ব দেখুন। দেখবেন, সঙ্গীকেও আর খারাপ লাগছে না।

কী করা উচিত নয় ?
অতিরিক্ত মাস্টারবেট করার অভ্যাস অবিলম্বে ত্যাগ করুন। আর যাদের স্ত্রী আছে তাঁরা স্ত্রীর সাথেই যৌ/নজীবনে অভ্যস্ত হয়ে উঠুন।

বাজারে সাময়িকভাবে যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর কিছু ওষুধ পাওয়া যায়, যেগুলো সেবনে ২৪ ঘণ্টার জন্য যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ে। এইধরনের ওষুধ মোটেও ব্যবহার করবেন না। এতে সাময়িক ক্ষমতা বাড়লেও, ক্রমশ আসলে ক্ষমতা কমতেই থাকবে।

যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। তাই প্রথমেই আমাদেরকে বুঝতে হবে যৌ/ন রোগ কী?

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। যেমন :

১. সহ/বাসে অসমার্থতা।

২. দ্রু/ত বী/র্যপাত।

৩. অসময়ে বী/র্যপাত।

৪. সহ/বাসের আগেই বী/র্যপাত। অর্থাৎ নারীদেহ কল্পনা করলেই বী/র্যপাত হয়ে যাওয়া।

৫. প্রস্রাবের সাথে বী/র্যপাত।

৬. প্রস্রাবের বেগ হলেই বী/র্যপাত। স্বপ্নদোষ। মেহ রোগ।

৭. যৌ/নবাহিত রোগ। যেমন. গনোরিয়া, ক্লামিডিয়া, হার্পিস ইত্যাদি।

ওপরের ছয় নম্বর পর্যন্ত রোগের চিকিৎসা এক প্রকারের। আর তা হচ্ছে : নাইট কিং নিয়মিত সেবন করা। কয়েক মাস সেবন করলেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।

নাইট কিং খুব ভালো মানের ঔষধ। যা সেবন আপনি দ্রুত বী/র্যপাত থেকে মুক্তি পাবেন। আর সাত নম্বর রোগগুলো থেকে মুক্তি পেতে হলে দীর্ঘদিন যাবত ঔষধ সেবন করতে হবে।

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

ডা.হাকীম মিজানুর রহমান 
(ডিইউএমএস)
হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন
স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।
মুঠোফোন: 
চিকিৎসক) 
01762240650
(সকাল দশটা থেকে রাত্র দশটা।
নামাজের সময় কল দিবেন না।)

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা

আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা

আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা

আরো পড়ুন :  নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা

আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ

আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়

Loading

শেয়ার করুন

Leave a Reply