স্ক্যাবিস বা চুলকানি থেকে রক্ষা পেতে কী করবেন?

চুলকানি এমন এক সমস্যা যা বলাও যায় না আবার সওয়াও যায় না। প্রতিটি মানুষই জীবনে কখনো না কখনো এই সমস্যার সম্মুখীন হয়েছেন এবং আমি হলফ করে বলতে পারি এর অভিজ্ঞতা মধুর নয়। সারকোপটিস স্ক্যাবি হোমিনিস নামক আণুবীক্ষণিক পরজীবীর দ্বারা ত্বকে চুলকানি সৃষ্টি হওয়াকে স্ক্যাবিস বলে। বিশ্বের সব স্থানেই এই রোগটি দেখা যায় এবং যেকোনো ব্যক্তি এতে আক্রান্ত হতে পারেন।

জনবহুল স্থানে মানুষের মাঝে ত্বকের সংস্পর্শ বেশি হয়ে থাকে বলে স্ক্যাবিস দ্রুত বিস্তার লাভ করে। যেমন হাসপাতাল, চাইল্ড কেয়ার সেন্টার ও নার্সিং হোমে এই রোগের বিস্তার বেশী হয়।

আসুন এই রোগটি সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেই-

কারণ :  স্ক্যাবিস সৃষ্টিকারী পরজীবীটি আণুবীক্ষণিক এবং এর আটটি পা রয়েছে। এই প্রজাতির স্ত্রী পরজীবী আমাদের ত্বকের নীচের স্তরে গর্ত করে সুড়ঙ্গের ন্যায় স্থান সৃষ্টি করে এবং এর মধ্যে ডিম পাড়ে। ৩-৪ দিনের মধ্যে এই ডিমগুলি ফোটার পর শূককীটগুলি ত্বকের পৃষ্ঠে প্রবেশ করতে থাকে। এই স্থানে লার্ভাগুলি পরিণত হয় এবং আক্রান্ত ব্যক্তির ত্বকের অন্য স্থানে বা অন্য কোন ব্যক্তির ত্বকে বিস্তার লাভ করতে পারে। এই পরজীবী, পরজীবীর ডিম ও সেগুলির বর্জ্য শরীরে অ্যালার্জিজনিত প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে।

কুকুর, বিড়াল ও মানুষ ভিন্ন ভিন্ন প্রজাতির পরজীবী দ্বারা আক্রান্ত হয়ে থাকে। এক এক প্রজাতির পরজীবী এক এক ধরনের পোষকের দেহে আশ্রয় নেয় এবং পোষকের দেহের বাইরে বেশিক্ষণ অবস্থান করে না। তাই পশুদের শরীরে স্ক্যাবিস সৃষ্টিকারী পরজীবীর সংস্পর্শের কারণে মানুষের শরীরে সাময়িক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হতে পারে। কিন্তু এই ধরনের পরজীবীর কারণে মানুষের শরীরে পরিপূর্ণভাবে স্ক্যাবিস দেখা দেয় না।

লক্ষণ : এই রোগে আক্রান্ত ব্যাক্তিদের মধ্যে সাধারণত নিম্নলিখিত লক্ষণগুলো দেখতে পাওয়া যায়। 

  1. ত্বকে র‍্যাস বা লাল গুটি গুটি দেখা দেওয়া।
  2. প্রচণ্ড চুলকানির সৃষ্টি হওয়া।
  3. ত্বকের বিভিন্ন স্থানে ফুলে ফুলে ওঠা।
  4. পা বা পায়ের পাতা ফুলে ওঠা।
  5. ত্বক শুষ্ক ও খসখসে হয়ে যাওয়া।
  6. অনিয়মিত ও অস্বাভাবিক মাসিক হওয়া।
  7. মাথার ত্বক বা স্ক্যাল্পে চুলকানি হওয়া।
  8. মাড়িতে ব্যথা হওয়া।
  9. পুরুষ জননাঙ্গ লাল হয়ে যাওয়া।

ঝুঁকিপূর্ণ বিষয়সমূহ :  সাধারণত নিম্নে লিখিত উৎসগুলি থেকে স্ক্যাবিস ছড়ায়-

কোন ব্যক্তি স্ক্যাবিসে আক্রান্ত হলে তার যৌনসঙ্গী ও তার সাথে বসবাসরত ব্যক্তিরাও সহজে এই রোগে আক্রান্ত হতে পারে।

একই পোষাক, তোয়ালে ও বিছানা একাধিক ব্যক্তি ব্যবহার করলেও অনেক সময় স্ক্যাবিস ছড়ায়।

আক্রান্ত ব্যক্তির স্ক্যাবিস শক্ত আবরণযুক্ত হলে এটি আরও সহজে ছড়িয়ে পড়তে পারে। তবে পোষা প্রাণী থেকে স্ক্যাবিস ছড়ায় না।

জনবহুল স্থানে বেশি ভ্রমণ করা।

জীবনযাত্রার মান নিম্ন হওয়া বা অপরিষ্কার থাকা।

অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন করা।

অনিরাপদ যৌন সঙ্গম।

স্ক্যাবিস হয়েছে কিনা তা কীভাবে বোঝা যায়?

স্ক্যাবিসের লক্ষণের মাধ্যমে বুঝা যায়। সাধারণত দুই আঙ্গুলের মাঝখানে, কব্জিতে, কনুইয়ের নীচে, হাঁটুতে, কোমর ও নাভীর চারপাশে, বগলে, স্তনবৃন্তেন চারপাশে, পায়ের পাশের ও পিছনের দিকে, যৌনাঙ্গের এলাকায় ও নিতম্বে স্ক্যাবিসের লক্ষণ দেখা যায়।

হেলথ টিপস : স্ক্যাবিসের পুনঃসংক্রমণ রোধ করতে এবং অন্য ব্যক্তির শরীরে স্ক্যাবিস ছড়িয়ে পড়া ঠেকাতে নিম্নে লিখিত বিষয়গুলি অনুসরণ করুন:

পোশাক পরিষ্কার রাখা: চিকিৎসা নেওয়ার কমপক্ষে ৩ দিন আগে গরম ও সাবানযুক্ত পানি দিয়ে আপনার ব্যবহৃত পোশাক, তোয়ালে ও বিছানা পরিষ্কার করুন।পরে এগুলিকে উচ্চতাপে শুকান।

পরজীবী ধ্বংস করুন: যে ব্যবহৃত দ্রব্যগুলি আপনি পরিষ্কার করতে পারবেন না, সেগুলিকে প্ল্যাসটিক ব্যাগের মধ্যে সিল করে বাসস্থান থেকে কিছুটা দূরে কোন স্থানে (যেমন গ্যারেজ) সপ্তাহ দুয়েকের জন্য রেখে দিন। সাধারণত এক সপ্তাহ খাদ্য গ্রহণ করতে না পারলে পরজীবীগুলি মারা যায়।

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

শারীরিক অক্ষমতার কারণ ও প্রতিকার

পুরুষের শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতা অথবা পুরু/ষত্ব হীনতা আজকাল প্রকট আকার ধারণ করছে। একদম তরুণ থেকে শুরু করে যে কোন বয়সী পুরুষের মাঝে দেখা যাচ্ছে এমন যৌ/ন সমস্যা।

অনেক পুরুষ অকালেই হারিয়ে ফেলছেন নিজের সক্ষমতা, উঠতি বয়সের যুবকরা রীতিমতো হতাশ হয়ে পড়ছেন। বাড়ছে দাম্পত্যে অশান্তি, সন্তানহীনতার হার এবং সত্যি বলতে কি বাড়ছে ডিভোর্সও।

কিন্তু কারণ কি পুরুষদের এই ক্রমশ শারীরিকভাবে অক্ষম বা দুর্বল হয়ে যাওয়ার পেছনে? কারণ লুকিয়ে আছে আমাদের বর্তমানের আধুনিক জীবনযাত্রার মাঝেই।

হ্যাঁ, আপনার প্রতিদিনের স্ট্রেসভরা অস্বাস্থ্যকর জীবন, আপনার নিজের কোনও একটা ভুলই হয়তো আপনাকে ক্রমশ ঠেলে দিচ্ছে পুরুষত্বহীনতার দিকে। অথবা হতে পারে আপনার শরীরে ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে যৌ/ন হরমোনের পরিমাণ, যা আপনার সংসারকে করছে অশান্তিময়।

কেন এমন হচ্ছে সেটা জানার আগে জানতে হবে পুরুষের একান্ত দুর্বলতাগুলো কী কী বা কেমন হতে পারে। তা জেনে নিলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন, আপনার সমস্যাটা কোথায়।

শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতার বিষয়টিকে মোটামুটি ৩ ভাগে ভাগ করা যেতে পারে-

১. ইরেকশন ফেইলিউর : পুরুষ লি/ঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা। এতে করে লিং/গের উত্থানে সমস্যা তৈরি, যাতে করে দীর্ঘদিন যাবত লিং/গ গরম হয় না এবং সহ/বাসের উপযোগী হয় না।

২. পেনিট্রেশন ফেইলিউর : লি/ঙ্গের যো/নিদ্বার ছেদনে ব্যর্থতা, বা যো/নিতে প্রবেশের মত পর্যাপ্ত উথিত না হওয়া। এতে করে মাঝে মাঝে লিং/গ উত্থিত বা গরম হয় আবার গরম হয়েও শীতল হয়ে যায়। আবার গরম হলেও স্ত্রী যো/নীতে প্রবেশ করা মাত্রই তা নরম হয় যায়, ফলে সংসারে বাড়ে অশান্তি। বিবাহ বিচ্ছেদ বাড়তে থাকে।

৩. প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশন : সহ/বাসে দ্রুত বী/র্য-স্খলন, তথা স্থায়িত্বের অভাব। এতে করে পুরুষের লিং/গ গরম হলেও তা খুব দ্রুতই পতন হয় বা বী/র্য আউট হয়ে যায়। তাতে নারী এবং কেউ পরম সুখলাভ করতে পারে না।

এ সমস্যার জন্য নাইট কিং পাউডার ও সিরাপ বেশ কার্যকরী ঔষধ। এই ঔষধ সেবনে উপরোক্ত সমস্যার সমাধান হবে, ইনশাল্লাহ।

কারণগুলি কি কি হতে পারে ?

প্রাকৃতিক বা শারীরিক কারণগুলোর মাঝে মুখ্য হলো-

১. ডায়াবেটিস,

২. লি/ঙ্গে জন্মগত কোনওপ্রকার ত্রুটি,

৩. সে/ক্স হরমোনের ভারসাম্যহীনতা,

৪. গনোরিয়া বা সিফিলিসের মত যৌ/নরোগ ইত্যাদি।

তাছাড়াও প্রাকৃতিক শারীরিক সমস্যা ছাড়াও প্রচণ্ড কাজের চাপ, মানসিক অশান্তি, দূষিত পরিবেশ, ভেজাল খাওয়া দাওয়া, কম বিশ্রাম ও ব্যায়াম ছাড়া অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ইত্যাদি অনেক কারণই আছে ক্রমশ যৌ/ন সক্ষমতা হারিয়ে ফেলার পেছনে।

আবার অতিরিক্ত যৌ/ন সম্পর্কে যাওয়া, অতিরিক্ত মা/স্টার/বেট বা হ/স্তমৈ/থুন করা, যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য হাবিজাবি ওষুধ সেবন ইত্যাদি কারণকে অবহেলা করলেও চলবে না।

এছাড়া বয়স জনিত অসুস্থতা, সঙ্গিনীর সাথে বয়সের পার্থক্য বা সঙ্গিনীকে পছন্দ না করা, এইডসভীতি, পর্যাপ্ত যৌ/ন জ্ঞানের অভাব, ত্রুটিপূর্ণ যৌ/নাসনও অক্ষমতা বা দুর্বলতার জন্য দায়ী হতে পারে।

কী কি করবেন ?
প্রথমেই যা করবেন, সেটা হলো নিম্নোক্ত ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন। লজ্জা না করে নিজের সমস্ত সমস্যা খুলে বলুন ও ডাক্তারের পরামর্শ মত প্রয়োজনীয় সকল চিকিৎসা নিন।

এতে লজ্জার কিছুই নেই। একটাই জীবন। লজ্জার চাইতে নিজেকে সুস্থ ও সক্ষম রাখা জরুরী। তাই দ্বিধাহীন চিত্তে যোগাযোগ করুন। আপনার সমস্যা অনুসারে আপনাকে ট্রিটমেন্ট দেওয়া হবে।

আপনার ডায়াবেটিস থাকলে প্রয়োজনীয় সকল নিয়ম কানুন মেনে চলুন।
নিজের জীবনধারাকে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনে বদলে ফেলুন। নিয়মিত স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খান, ব্যায়াম করুন, রাতে পর্যাপ্ত ঘুমান, চেষ্টা করে কাজের চাপের মাঝেও বিশ্রাম নিতে। আপনার শরীর যখন সুস্থ ও সক্ষম থাকবে, যৌনজীবনও থাকবে সুন্দর।

সঙ্গীর সাথে রোমান্টিক জীবনের উন্নতি করুন। এক ঘেয়ে যৌ/ন জীবনে নানান রকমের চমক ও আনন্দ নিয়ে আসুন। তাঁকেও বিষয়টি বুঝিয়ে বলুন যে নতুন চমক এলে আপনার মানসিকভাবে সাহায্য হবে। রোমান্টিক বেডরুম, আকর্ষণীয় অন্তর্বাস, সে/ক্স টয় ইত্যাদি এসব ক্ষেত্রে কাজে আসতে পারে।

যদি সঙ্গীকে অপছন্দ করার কারণে সমস্যা হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে চেষ্টা করুন সঙ্গীকে ভালবাসতে। তার সাথে দূরে কোথাও নিরিবিলি বেড়াতে যান, তাঁকে গভীর ভাবে জানার চেষ্টা করুন। আস্তে আস্তে তার প্রেমে পড়ার চেষ্টা করুন।

মানসিকভাবে প্রেমে পরলে শরীরটাও সাড়া দেবে। একটা জিনিষ মনে রাখবেন, বাস্তবের নারীর সাথে সিনেমার নায়িকা বা প/র্ণ স্টারদের মিল খুঁজতে যাবেন না। নিজের দিকে তাকান, নিজের সাধারণত্ব দেখুন। দেখবেন, সঙ্গীকেও আর খারাপ লাগছে না।

কী করা উচিত নয় ?
অতিরিক্ত মাস্টারবেট করার অভ্যাস অবিলম্বে ত্যাগ করুন। আর যাদের স্ত্রী আছে তাঁরা স্ত্রীর সাথেই যৌ/নজীবনে অভ্যস্ত হয়ে উঠুন।

বাজারে সাময়িকভাবে যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ানোর কিছু ওষুধ পাওয়া যায়, যেগুলো সেবনে ২৪ ঘণ্টার জন্য যৌ/ন ক্ষমতা বাড়ে। এইধরনের ওষুধ মোটেও ব্যবহার করবেন না। এতে সাময়িক ক্ষমতা বাড়লেও, ক্রমশ আসলে ক্ষমতা কমতেই থাকবে।

যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। তাই প্রথমেই আমাদেরকে বুঝতে হবে যৌ/ন রোগ কী?

যৌ/ন রোগ কয়েক প্রকার হতে পারে। যেমন :

১. সহ/বাসে অসমার্থতা।

২. দ্রু/ত বী/র্যপাত।

৩. অসময়ে বী/র্যপাত।

৪. সহ/বাসের আগেই বী/র্যপাত। অর্থাৎ নারীদেহ কল্পনা করলেই বী/র্যপাত হয়ে যাওয়া।

৫. প্রস্রাবের সাথে বী/র্যপাত।

৬. প্রস্রাবের বেগ হলেই বী/র্যপাত। স্বপ্নদোষ। মেহ রোগ।

৭. যৌ/নবাহিত রোগ। যেমন. গনোরিয়া, ক্লামিডিয়া, হার্পিস ইত্যাদি।

ওপরের ছয় নম্বর পর্যন্ত রোগের চিকিৎসা এক প্রকারের। আর তা হচ্ছে : নাইট কিং নিয়মিত সেবন করা। কয়েক মাস সেবন করলেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।

নাইট কিং খুব ভালো মানের ঔষধ। যা সেবন আপনি দ্রুত বী/র্যপাত থেকে মুক্তি পাবেন। আর সাত নম্বর রোগগুলো থেকে মুক্তি পেতে হলে দীর্ঘদিন যাবত ঔষধ সেবন করতে হবে।

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।

ঔষধ পেতে যোগাযোগ করুন :

সরকারি নিবন্ধনপ্রাপ্ত চিকিৎসক।

গভ. রেজি নং ৩৫৪৬/ এ

হাকীম মো. মিজানুর রহমান

(বিএসএস, ডিইউএমএস)
ইবনে সিনা হেলথ কেয়ার, হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
একটি বিশ্বস্ত অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান।

মুঠোফোন : »(ইমো/হোয়াটস অ্যাপ)

(চিকিৎসক) :  01762240650 

মুঠোফোন : 01960288007 

(সকাল দশটা থেকে বিকেল ৫টা)

ই-মেইল : ibnsinahealthcare@gmail.com

সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসে ঔষধ পাঠানো হয়।

শ্বেতীরোগ একজিমাযৌনরোগ, পাইলস (ফিস্টুলা) ও ডায়াবেটিসের চিকিৎসক।

আরো পড়ুন : শ্বেতী রোগের কারণ, লক্ষ্মণ ও চিকিৎসা

আরো পড়ুন : যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ

আরও পড়ুন: বীর্যমনি ফল বা মিরছিদানার উপকারিতা

আরো পড়ুন : অর্শ গেজ পাইলস বা ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা

আরো পড়ুন :  নারী-পুরুষের যৌন দুর্বলতা এবং চিকিৎসা

আরো পড়ুন : ডায়াবেটিস প্রতিকারে শক্তিশালী ভেষজ ঔষধ

আরো পড়ুন : দীর্ঘস্থায়ী সহবাস করার উপায়

Loading

শেয়ার করুন

Leave a Reply